New Atheism
If You Have Problem With Bangla Download This Software
Research About Atheist / নাস্তিক গবেষণা
আস্তিক নাস্তিক মুক্ত আলোচনা
You Will Success If you Use Brain.exe -You Will Fail If You Use Cheat or Trainer
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
আসসালামু অলাইকুম
নাস্তিক গবেষণা
Many contents take from
Understanding atheism – asadullahali
কালে কালে নাস্তিক ছিল এবং ইসলামের স্বর্ণ যুগেও ছিল কিন্তু তারা কি নাস্তিকদের সাথে মারা মারি করেছে ?না,বরং তর্কবিতর্ক, বাদপ্রতিবাদ করেছে
(যেমন -ইমাম আবু হানিফা রহঃ)
Info for Debate with Atheist
(সংক্ষিপ্ত বর্ণনা)
নবী (সাঃ) তুমি যাকে ইচ্ছা তাকে হেদায়াত দিতে পার না তবে হ্যা আল্লাহ যাকে চান তাকে অবশ্যই তিনি হেদায়াত দান করে (২৮:৫৬)
দ্বীনের ব্যাপারে কোন জোর জোবরদস্তি নয়।(কারন)সত্য এখানে মিথ্যা থেকে পরিস্কার হয়ে গেছে (২:২৫৬)
এইটায় সে বই(কোরআনুল মাজিদ)যাতে কোন সন্দেহ নেই(২:২)
You deserve to know the truth
The Quran
Never change
Never altered
Billion read it
Million memorized it
Ever wonder why?
সুচিপত্র
আমরা কেন নাস্তিকদের আলোচনা করব?
আমি মুসলিম আমি এই গুলো জেনে কি করব?
নাস্তিকতা কি?
ঐতিহাসিক আসল মজা
নাস্তিকদের ধরন
নাস্তিকদের কমন বিস্বাস
নাস্তিকদের প্রাথমিক যুক্তি
কেন নাস্তিকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে?
খ্রিস্টান ও ইহুদি কেন নাস্তিক হচ্ছে?
মুসলিম ও হিন্দু কেন নাস্তিক হচ্ছে?
সবচেয়ে বড় আকর্ষণ
কিন্তু এই বিষয় গুলো কি?
বিজ্ঞানের অপব্যবহার
ঐতিহাসিক বাস্তবতা ও দু:খজনক বিষয়
বিজ্ঞান দ্বারা অন্ধ
The scientism debates
End of scienctism
Evolution (বিবর্তন)
Scientism পুনরূজ্জীবতি করা
একটা যুক্তি
প্রাকৃতিক বিশ্ব
কোরআন একটি নিদর্শন (Quran is sign)
কুরআন এর সাথে মানুষ কেন বিজ্ঞানের তুলনা করে?
মনুষ্যত্ব (Humanist)
মুসলিমদেরকে সবসময় প্রশ্ন বিদ্ধ করা হয় (ফিতনা)
নাস্তিকদের কিছু প্রশ্ন তার খণ্ডন
ইসলামী আইন প্রকৃতি(The nature of Islamic law)
নাস্তিকরা বলে থাকে
নাস্তিকদের সঙ্গে বিতর্কের জন্য তথ্য (Info for Debate with Atheist)
যারা বুদ্ধিমান তাদের জন্য কিছু আয়াত
ষড়যন্ত্র ও ফিতনা(Conspiracy)( propaganda)
Freemasonary
Illuminati
Vatican City
Roger morneau বিবৃতি (গোপন সংগঠনের একজন)
প্রতীকতা শিখি (Let’s learn some symbolism)
সময় কখন শেষ হবে? (When time will end? Cosmic Journey)
Isaac Newton’s
পরবর্তী মহাবিস্ফোরণ (The next big bang)
ইমাম আবু হানিফা রহঃ এবং নাস্তিক,ছোট গল্প
তত্ত্ব কি?(What is theory?)
এইডস
কথার স্বাধীনতা (Freedom of speech)
Keith l Moore
(সুবর্ণ অনুপাত)Golden Ratio 1.618
ইসলাম ধর্ম কি মানুষের তৈরি?
কিছু তর্ক (Some debate)
আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ (Proof of Allah’s Existence)
God
Alien
আমরা কেন নাস্তিকদের আলোচনা করব?
নাস্তিকতা ব্যাপক হারে বাড়ছে সমস্ত পৃথিবীতে
কি হারে নাস্তিকতা বেড়েছে ইসলামিক দেশ গুলোতে (রিপোর্ট – ২০১২)
সৌদি আরব ৫%
ফিলিস্তিনি অঞ্চল ৫%
বাংলাদেশ ১২%
পাকিস্তান ৪%
মালয়েশিয়া ০%
যারা ধর্ম মানে না সমস্ত পৃথিবীতে
খ্রিস্টান ১৬%
ইহুদি ৫৪%
সনাতন ১২%
মুসলিম ২০%
কত % লোক নাস্তিকতায় যোগ দিচ্ছে প্রতি বছর বিভিন্ন ধর্ম হতে সমস্ত পৃথিবীতে
খ্রিস্টান ৪%
ইহুদি ৬%
সনাতন ৩%
মুসলিম ৩%
বর্তমানে কিছু ইসলামিক ও খ্রিস্টান পণ্ডিতরা এইটার প্রতি খেয়াল করেছে
এবং তারা এক সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক (egypt)
নাস্তিকতা সারা বিশ্বে বাড়ছে ইসলাম থেকে ২০% দ্রুত
আমি মুসলিম আমি এই গুলো জেনে কি করব?
তার চেয়ে উত্তম কোন ব্যাক্তি হতে পারে যে মানুষদের আল্লাহর দিকে ডাক দেয় এবং সে নিজেই নেক কাজ করে এবং বলে আমি তো মুসলমানদের একজন(৪১:৩৩)
মিসকাত শরীফ সালাউদ্দিন বইঘর -১৮৯ -আব্দুল্লাহ বিন আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত নবী (সাঃ) বলেন তোমরা যদি একটি আয়াত জান তাহলে সেই আয়াত টা মানুষের কাছে পৌছে দাও ।
মিসকাত শরীফ – ৪৯১০ – আবু সাঈদ খুদরী রাঃ বলেন ,রাসুল সাঃ এরশাদ করেছেন তোমাদের যে কেও কোন অপছন্দনীয় কথা বা কর্ম দেখলে সে যেন বলপূর্বক হাত দ্বারা বাধা প্রদান করে।হাত দ্বারা বাধা প্রদান,করা সম্ভব না হলে যেন কথার মাধ্যমে বাধা প্রদান করে।এটাও সম্ভব না হলে সে যেন অন্তর থেকে ঘৃনা করে।আর এটিই দুর্বল ঈমান।
তুমি বল — ”এই হচ্ছে আমার পথ, আমি আল্লাহর প্রতি আহবান করি, আমি ও যারা আল্লাহকে অনুসরণ করে তারা জ্ঞানালোকের উপরে রয়েছি। আর আল্লাহরই সব মহিমা, আর আমি বহুখোদাবাদীদের মধ্যেকার নই।১২:১০৮ (বহুখোদাবাদী — pagan)
আল্লাহ্ অবশ্যই কোনো জাতির অবস্থায় পরিবর্তন করেন না যতক্ষণ না তারা নিজেরাই তা পরিবর্তন করে। আর যখন আল্লাহ্ কোনো জাতির জন্য অকল্যাণ চান তখন তা রদ করার উপায় নেই, আর তাদের জন্য তিনি ছাড়া কোনো অভিভাবক নেই। ১৩:১১
আমাদের কি জানতে হবে ?
নাস্তিকতা কি ?
নাস্তিকতার ধরন
নাস্তিকদের কমন বিস্বাস
নাস্তিকরা কি যুক্তি ব্যবহার করে ?
নাস্তিকতার জনপ্রিয়তা কেন বৃদ্ধি পাচ্ছে ?
নাস্তিকদের যুক্তি ও বিস্বাস প্রত্যুত্তর দেওয়া
নাস্তিকদের কমন আপত্তি ইসলাম সম্পর্কে
নাস্তিকদের psychology ও কিভাবে বিতর্ক করবেন
Logical fallacies এর পরিচয়
নাস্তিকতা কি?
পূর্বে
যারা সৃষ্টি কর্তা কে অবিশ্বাস করে
বর্তমান
যারা সৃষ্টি কর্তা কে অবিশ্বাস করে বা বিশ্বাসের অভাব সৃষ্টিকর্তা বা সৃষ্টিকর্তাদের প্রতি
Atheist এসেছে গ্রীক থেকে ἄθεος (atheos) (a-) (Theos)
-a মানে without, Theos = god
ঐতিহাসিক আসল মজা
Atheist শব্দ প্রথম ব্যবহার করত পূর্বে ধর্মীও মানুষরা
প্রথমে এইটা ব্যবহার করেছে রোমরা , যখন খ্রিস্টানরা রোমে আসে,তখন খ্রিস্টানরা রোমদের বহু খোদাইতে (pagan) বিস্বাস করতনা বলে ,রোমরা খ্রিস্টানদের বলত তোমরা Atheist ,
এবং খ্রিস্টানরা রোমদের বলত তোমরা Atheist , কারন তোমরা আমাদের যিশু খোদা কে বিস্বাস কর না
ক্রুসেড যুদ্ধে খ্রিস্টানরা মুসলিমদের ও মুসলিমরা খ্রিস্টানদের বলত Atheist
নাস্তিকদের ধরন
Practical Atheist – সৃষ্টিকর্তা বা ধর্ম সম্পর্কে যা ভাবে ,এরা তা এদের আচরনের মাধ্যমে বা মনোভাব প্রকাশ করে
Apatheism Atheist – সৃষ্টি কর্তা বা ধর্ম সম্পর্কে এদের কোন গ্রাহ্য নেই
Non religious – এরা কেয়ার করে না সৃষ্টি কর্তার প্রবৃত্তির বা ইচ্ছা সম্পর্কে ,তারা স্বীকার করে এক জন সৃষ্টিকর্তা আছে কিন্তু তারা ভাব নেয় নাস্তিকদের মত)(এদের ব্যাপারটা এমন যেমন কিছু নামধারী মুসলিম আছে যারা মদ খায় ও অশ্লীলতার সাথে জড়িত কিন্তু তাদের এমন ভাব এইটা তেমন কিছু না)
Therotical – এরা বিভিন্ন ধারনা পোষণ করে
Strong Positive – এরা বিস্বাস করে সৃষ্টিকর্তা নেই
Weak negative – সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে বিশ্বাসের অভাব,এরা বলে থাকে আমরা জানি না, আমার কাছে কোন প্রমান নেই সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে , সৃষ্টিকর্তা থাকার কোন কারন নেই, অতএব আমাদের দোষারোপ করো না
নাস্তিকদের কমন বিস্বাস
Fairy tale (story time)
একদা একটি দৈত্য ছিল যে আকাশে বাস করত কেও তাকে দেখিনি,কারন সে আকাশের অনেক উপরে থাকত এবং সে অদৃশ্য , কিন্তু মানুষ এইটা জানে কারন বহু দিন আগে একজন চালাক লোক এগুলো মানুষকে জানিয়েছে যে তার ৩ টা মাথা,১০০০ চোখ আছে , যা দিয়ে সে মানুসের আত্মা দেখতে পারত ,কিন্তু সে কেমন ছিল যে মানুষ তাকে না দেখে ও কোন প্রশ্ন না করে তার পুজা করত,সে যখন রেগে যেত তখন সেই চালাক লোকটি মানুষকে বলি দিত বিভিন্ন ভাবে (যুদ্ধ,পশু জবাই,জ্যান্ত পুড়িয়ে)এবং এসব দিয়ে মানুষ দৈত্য কে বোঝাত মানুষরা তাকে কত ভালবাসে,মানুষরা ওই চালাক লোকের কথা বিস্বাস করত কিন্তু একদিন কিছু সাহসী মানুষ আসলো যারা ওই দৈত্য কে বিস্বাস করত না এবং মানুষকে দেখাল বা শিখাল কিভাবে ভাল জীবনযাপন করতে হয় ,আস্তে আস্তে তারা কাজ শুরু করল তারা ওই দৈত্য কে আঘাত করল একটি অস্ত্র দিয়ে যার নাম বিজ্ঞান
এখন বর্তমানে যারা চালাক তারা বলল,যে বিজ্ঞান কে বিস্বাস করবে, তাকে পুড়িয়ে মারা হবে এবং অনেক মানুষ মারা গিয়েছে ,কিন্তু এই সাহসী মানুষ গুলো ভয় পেল না তারা এইবার একটি সুপার অস্ত্র তৈরি করল যার নাম বিবর্তন (theory of evolution) এই সাহসী মানুষ গুলো প্রথমে খ্রিস্টানদের উপর আঘাত করল তারপর অন্য ধর্মের উপর, সবাই পরাজিত হল এই সাহসী মানুষদের কাছে এবং ওই যে দৈত্য আসলে ওইটা কখনই ছিল না, এই দৈত্য আসলে ছিল ওই চালাক লোকের এইটা মিথ্যা গল্প ,যাতে সে ধনী ও ক্ষমতায় থাকতে পারে ,এবং যারা এখনও এই সব বিস্বাস করে তারা বোকা,শেষে এই সাহসী লোক গুলো পৃথিবী কে মুক্ত ও নিরাপদ করে দিল ।
Antitheism
যারা আস্তিক তাদের বুদ্ধি কম , ন্যায় বিচারক নয় এবং মানুষের জন্য ক্ষতি
Sam Harris (the temple of reason ‘the sun’ 2006) (the end of faith)
আমার যদি একটি যাদুর লাঠি থাকত তাহলে আমি ধর্ষণ বা ধর্ম থেকে পরিত্রান পেতাম
আমি চিন্তা করি পৃথিবীতে বেশির ভাগ লোক মারা যায় ধর্মীয় মিথ এর জন্য
(পৃথিবীতে বেশির ভাগ লোক মারা যাত্তয়ার কারন মানুষ ও রাজনীতি)
Christopher hitchens (letters to a young contrarian)
আমি একজন নাস্তিক না কিন্তু আমি একজন আস্তিক বিরোধী , অধিকাংশ ধর্মীয় বিষয় মিথ্যা এবং ধর্মীয় গুরুদের প্রচার গুলো প্রভাব ফেলে,ধর্মীয় বিস্বাস আসলেই খুব ক্ষতিকর
Evidentialism
বিস্বাস করার জন্য প্রমান প্রয়োজন
(এইটা তারা ব্যবহার করে থাকে ধর্মীয় বিশ্বাস ধারণার ক্ষেত্রে)
(Concept of faith) (Believe without evidence)
Richard dawkins speech 1992
প্রমানের অভাব সত্তেও বিস্বাস করা মহান অজুহাত মনে করি , বিশ্বাস নির্ণয় করার জন্য প্রমান প্রয়োজন
Scientism
যে কোন কিছু বা বিষয় জানার জন্য বিজ্ঞান একমাত্র উপায়,বর্তমানে অধিকাংশ নাসতিক বা নতুন নাসতিক এইটা বিস্বাস করে ,Scientism বিশ্বাস করে যে, প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের সকল শাখা এবং এর বিষয়বস্ত সমূহ শুধুমাত্র সঠিক স্বীকৃত প্রাপ্ত প্রাকৃতিক উপাদান অথবা দার্শনিক তদন্তের উপর ভিত্তি করে চলে।
Victor stinger (The New atheism)
যে বিস্বাস করত পূর্বের সব নাস্তিকরা যা বিস্বাস করে
যে পূর্বের সকল নাস্তিকদের রক্ষা করতে চেয়েছেন
ইব্রাহিম আঃ এর সৃষ্টিকর্তা একটি বৈজ্ঞানিক অনুমান হতে পারে এবং এইটাকে পরীক্ষা করা যেতে পারে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে।
নাসতিকদের দৃশ্য এমন না যে , কিছু বিস্বাস হেয় করে Scientism কে
নাস্তিকদের দৃষ্টিভঙ্গিতে বিজ্ঞান জ্ঞানের উৎস এবং নাস্তিকরা প্রশংসা করে আর্ট,মিউজিক,কবিতা। তাদের মাঝে আছে ভালবাসা পূর্ণ বন্ধুত্ব ,অভিভাবকত্ব,মানুষের সাথে সম্পর্ক। আমরা তখন জিদ করি, যখন কোন মানুষ দাবি করে আমাদের জ্ঞানের দুনিয়াকে , বিজ্ঞান পরীক্ষার অনুমতি দেয় এই দাবি পরীক্ষা করার জন্য।
”এই খণ্ডন দুই কারণে সমস্যা যুক্ত।”
নাস্তিকরা প্রশংসা করে আর্ট, মিউজিক, কবিতা এর সাথে একজন বিস্বাস করে বিজ্ঞান জ্ঞানের উৎস,এর সঙ্গে খণ্ডন করার কিছুই নেই কারন প্রশংসা করার সাথে জ্ঞানতত্ত্বের কোন সম্পর্ক নেই,(axiology)(মূল গবেষণা)
বিজ্ঞান ও কারণ অনুমতি দেয় এই দাবি পরীক্ষা করার জন্য এইটার সাথে বিজ্ঞানের রাজত্ব মিলে না, কারন বিজ্ঞান বলে বিজ্ঞান দ্বারা পরীক্ষা করা হবে ব্যর্থ চেষ্টা।
Humanism
আমাদের ভাগ্য পরিবর্তন করার জন্য দেবতাদের আইন অপ্রয়োজনীয়,প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক Epicurus আমাদের চিন্তা করতে বাধ্য করেছে “যদি ঈশ্বর সর্বশক্তিমান হয় তাহলে কেন সে সব মন্দ কাজ বন্ধ করতে পারছে না ?যদি সে ভাল হয়ে থাকে তাহলে কেন সে প্রত্যাখান করল।
Ac grayling – the god argument
মানুষের ভাল হল মানুষের দায়িত্ব এইটা উপলব্ধি করা ,সব ধর্ম প্রার্থনা ও অপ্রত্যক্ষ কর্তৃপক্ষ, মরনের পর শাস্তি বা পুরস্কার এর উপর নির্ভরশীল , এইটা বিহিত করা উচিত
Progressionism
মানুষ ধীরে ধীরে উন্নত করেছে বিজ্ঞান প্রযুক্তি ,নীতিশাস্ত্র ,আইন প্রণয়ন ধর্ম বাদে,এই বিস্বাস জনপ্রিয় হয়েছে নবজাগরণের সময়
Christopher hitchens
ধর্ম এসেছে মানুষ শুরুর প্রথম থেকে যখন কেউ ছিল না আমার মনে হয় এইটা এসেছে চিৎকার এবং ভয় থেকে।
বাচ্চাদের জ্ঞান চাহিদা পূরণের জন্য প্রচেষ্টা ও উপযুক্ত
*তারা মনে করে থাকে আমরা পূর্বের মানুষদের চেয়ে বেশি জানি বা বেশি জ্ঞানী?
Albert Einstein e = mc2
Isaac Newton = gravity
Galileo Galilei = Astronomy
*এখন একজন সাধারন মানুষ এদের চেয়ে বেশি জানে , তাহলে কি এখনকার সাধারন মানুষ এদের চেয়ে বেশি জ্ঞানী?
নাস্তিকদের প্রাথমিক যুক্তি
Valid argument – যুক্তি দিয়ে গঠিত, এইটা সংজ্ঞা দ্বারা সত্যি
Sound argument – এইটা ব্যাস্তবতা দ্বারা সত্য
Valid argument বৈধ তার মানে এই না যে ,এইটা sound argument, valid argument বৈধ কিন্তু এইটা মিথ্যা ও ভুল হতে পারে
কোন বিস্বাস যদি শেখায় দুনিয়া সম্পর্কে মিথ্যা শিক্ষা যেমন – ধর্মনীতি তাহলে তার বিরোধিতা করা উচিত
ঈশ্বরবাদ বা আস্তিকতা ধর্ম মানুষকে মিথ্যা শেখায় প্রাকৃতিক দুনিয়া ও নীতিশাস্ত্র সম্পর্কে সুতরাং ঈশ্বরবাদ বা আস্তিকতার বিরোধিতা করা উচিত
ধর্ম ক্ষতিকর মানবজাতির জন্য
আস্তিক্য এবং ধমের্র অযৌক্তিক যুক্তি
আস্তিকের দাবির ন্যায্য প্রমানের অভাব আছে
আস্তিকের ন্যায্যতার দাবি অযৌক্তিক হয়
আস্তিক্য এবং ধর্মের প্রমানের অভাব
প্রতি দাবির জন্য প্রয়োজন প্রমাণ তাদের এইটার ভিত্তি ( Evidencem)
বিজ্ঞানের বিশ্বজনীন যুক্তি
প্রতিটা বিস্বাস এর জন্য ন্যায্য প্রমান ও ব্যাখ্যা প্রয়োজন
বিজ্ঞান প্রদান করে নির্ভরযোগ্য প্রমান ও ব্যাখ্যা
আস্তিক এবং ধর্ম হল বিস্বাস
একমাত্র বিজ্ঞানের প্রমান পারে আস্তিক ও ধর্মের ন্যায্যতা নির্ণয় করতে
মন্দ (শয়তান) ও ব্যক্তির স্বাধীনতার যুক্তি
ইহা দাবি করে সৃষ্টিকর্তা সর্বশক্তিমান এবং সব চেয়ে ভাল ,যদি ঈশ্বর সর্বশক্তিমান হয় তাহলে কেন সে সব মন্দ কাজ বন্ধ করতে পারছে না ?তাহলে ঈশ্বর সর্বশক্তিমান না,দুনিয়া আসলে সামঞ্জস্যপূর্ণ,যদি সৃষ্টিকর্তা সব চেয়ে ভাল হত তাহলে সে মন্দের অস্তিত্ব রাখত না
একজন নৈতিক মানুষ কখনই সৃষ্টিকর্তার উপর নির্ভর করবে না,কারন সে মন্দ রোধ করতে পারে না,সৃষ্টিকর্তা যেহেতু সর্বশক্তিমান না , সবচেয়ে ভাল না সেহেতু মানুষের উচিত এ থেকে বিমুখ হওয়া ,
বিজ্ঞান ও ধর্মের অসামঞ্জস্যতা
যে কোন কিছু একটা সামঞ্জস্যের জন্য এটি প্রশংসাসূচক হতে হবে ,একটা জিনিসকে প্রত্যাখান করার জন্য আরেকটার মানে প্রশংসাসূচক নাও হতে পারে ,
সমাজ ধর্মকে বিতাড়িত করছে বিজ্ঞান কে অগ্রদুত করার জন্য
(এইটা “non sequitur” mean dose not follow) এইটা অধিকাংশ লোক মানে না যে ,সমাজ ধর্মকে বিতাড়িত করছে বিজ্ঞান কে অগ্রদুত করার জন্য
ধর্মনিরপেক্ষতা যুক্তি
যে কোন হিংস্রতা ও সাম্প্রদায়িকতার জন্য সরকার দায়ী না
হিংস্রতা ও অসাম্প্রদায়িকতার জন্য ধর্ম দায়ী
(এইটার জন্য মানুষ এবং রাজনীতি দায়ী ধর্ম না)
(সারা দুনিয়ার মানুষ নাস্তিক হয়ে গেলে কি মানুষ মারামারি কাটাকাটি বা যুদ্ধ করবে না ?)
কেন নাস্তিকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে?
বিভিন্ন কারন – আমরা কিছু নিয়ে আলোচনা করব
হতাশ ধর্ম কর্তৃপক্ষদের নিয়ে ও রাষ্ট্র অনুশীলন নিয়ে
সৌদি আরব নিয়ে কিছু মিথ্যা অভিযোগ (এই অভিযোগ আমাদের মাঝে সত্য হিসাবে বিরাজ করছে)
পশ্চিমাদের সমাজে ও সংস্কৃতিতে হীনমন্যতাবোধ
মানুষরা দেখে পশ্চিমাদের বিজ্ঞান ও টেকনোলজিতে অগ্রসর আমাদের কেন নেই?
সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব এর সঠিক যুক্তির অভাব এবং ধর্মীয় পন্ডিতরা যার যার ধর্মের কথা বলে
সৃষ্টিকর্তা একজন হলে ধর্ম অনেক গুলো এবং সব ধর্ম বিভিন্ন দলে বিভক্ত
খ্রিস্টান ও ইহুদি কেন নাস্তিক হচ্ছে?
তাদের কাছে বিকল্প পছন্দ বা ধর্ম আছে কিন্তু তারা কেন নাস্তিকতায় যোগ দিচ্ছে ?
মানুষ যখন নিজের ধর্ম ছেড়ে দেই ,তারা পুরবে যা বিস্বাস করত তা থেকে কিছুটা ভিন্নতা খোজে
খ্রিস্টান ও ইহুদি এবং অনন্য ধর্মের মৃত্যু ঘটেছে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ও রাজনৈতিক ক্ষমতার জন্য
খ্রিস্টান ও ইহুদিদের কাছে ধর্মনিরপেক্ষতা জীবনের একটা স্টাইল,
বেশির ভাগ মানুষ কি করে , এইটা অনুসরন করে সকলে
বেশির ভাগ খ্রিস্টান ও ইহুদি এর কাছে ধর্ম একটি শখ মাত্র
মদ ও যৌনতা খ্রিস্টান ও ইহুদিদের চলিত নিয়ম নাস্তিকরা ও একই কাজ করে থাকে(মিল খুজে পাওয়া)
ইসলাম এক মাত্র ধর্ম যেইটা এখনও ধর্মনিরপেক্ষতায় বিস্বাস করে না বা ধর্মনিরপেক্ষতায় আত্মসমর্পণ করেনি (যেমন -মিডিল ইস্ট)
এইসব কারনে নাস্তিকতা তাদের জন্য ভাল পছন্দ
মুসলিম ও হিন্দু কেন নাস্তিক হচ্ছে?
ইসলাম
নিজের ধর্ম চর্চা নেই বা বাড়িতে ধর্মীয় বই আছে কিন্তু কখনও পড়েনি
পিতা মাতা দায়ী ছেলে মেয়েকে উন্নত করতে যেয়ে কুপথে ঠেলে দিচ্ছে
শিক্ষান্গনে নাস্তিকতা
ইসলামের সঠিক জ্ঞান নেই
হিন্দু (সনাতন)
নিজের ধর্ম চর্চা নেই বা বাড়িতে ধর্মীয় বই আছে কিন্তু কখন পড়েনি
বিভিন্ন যুক্তিতে হেরে যায় (তুমি এই যুগে এইসব পুজা মান ?)
(বেহুলাকে যে সাপ এইটা বিসাক্ত না)
শিক্ষান্গনে নাস্তিকতা
নাস্তিকরা নাচ গান পছন্দ করে,হিন্দুরাও নাচ গান পছন্দ করে (মিল খুজে পাওয়া)
কিছু হিন্দু নাস্তিক কিছু নামধারী মুসলমান কে নাস্তিক বানিয়ে ইসলামের পিছনে লাগিয়ে দিয়েছে বিরোধিতা করার জন্য ও বই ও লিখছে ইসলামের বিরুদ্ধে কিন্তু তারা চিন্তা করল না , যে এই হিন্দু লোক গুলো কি বিরোধিতা করে হিন্দু ধর্মের ? কইটা বই তারা লিখেছে হিন্দু ধর্মের বিরুদ্ধে?
সবচেয়ে বড় আকর্ষণ
বিজ্ঞানের কর্মপ্রচেষ্টা বা অভিযান
উন্নত প্রযুক্তি
উন্নত স্বাস্থ্য সেবা
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি
বিজ্ঞান,প্রযুক্তি পার্থিব বা দুনিয়ার যে উপকার করেছে তাতে মানুষ অনুভব করে তারা ক্ষমতাশীল ও অনেক কিছু তাদের নিয়ন্ত্রণে
কিন্তু এই বিষয় গুলো কি?
পরিবেশ ও আবহাওয়া দূষণ
ব্যাপক ধ্বংসের হাতিয়ার
অর্থনৈতিক ধ্বংস
বিজ্ঞানের অপব্যবহার
আমেরিকায় বিজ্ঞানের প্রভাব সবচেয়ে বেশি বিশ্বব্যাপী,
আমেরিকা সামরিক প্রতিরক্ষায় খরচ করে ২০%
(৪০% এর বেশি বিশ্বব্যাপী প্রতিরক্ষায় একত্রিত বাজেট)
গবেষণা ও বিজ্ঞানের বিকাশে বরাদ্দ করা হয় ৫১%
স্বাস্থ্য সেবায় ২১%
শিক্ষা খাতে ০,২%
আমরা কি জানি কেন অধিকাংশ আমেরিকান মানুষ গরীব?
ঐতিহাসিক বাস্তবতা ও দু:খজনক বিষয়
মুসলিম দেশ গুলোর বিরুদ্ধে আমেরিকা যুদ্ধ করে আসছে ১৯৮০ সাল থেকে
এবং হত্যা করেছে নিষ্পাপ মানুষদের ,চুরি করেছে অনেক সম্পদ
আমেরিকা বিজ্ঞানের অপব্যবহার করে দুনিয়াকে জানিয়েছে আমরা উন্নত ,সুসভ্য
এইটা কি গর্ব করার বিষয়?
আমেরিকা বাদেও অনেক দেশ আছে যারা বিজ্ঞানের দিক থেকে অনেক উন্নত যেমন – জার্মান ,রাশিয়া
জার্মান ,রাশিয়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অনেক এগিয়ে তাহলে কি আমরা এখন Nazism এ যোগ দেব ?
বিজ্ঞান দ্বারা অন্ধ
আমাদের সমাজে অধিকাংস লোক বিস্বাস করে বিজ্ঞান কে
আমরা যদি ওয়েব এ দেখি বিজ্ঞান কিছু দিন আগে একটা নতুন আবিষ্কার করেছে আমরা কি এইটা বিস্বাস করব ? হ্যাঁ বিস্বাস করব ?কিন্তু কেন?
বিজ্ঞান কি সবসময় সম্পূর্ণ সত্য ? আমরা এইটাকে নিজের চিন্তার চেয়ে বেশি বিস্বাস করে থাকি ,আমরা বিজ্ঞান কে বিস্বাস করি রাজনীতি এর চেয়ে বেশি
একবার আমেরিকার বিজ্ঞানীরা বলেছিল ধূমপান মানুষকে সাহায্য করে
কিন্তু কেন?
ব্যবসার জন্য?
The scientism debates (বিতর্ক)
Friedrich Hayek (d-1992)
বিজ্ঞান আলাদা আমি যা বলছি এইটা scientism
১৯০০ সালে যে প্রাকৃতিক বিজ্ঞান ব্যবহার করে সমাজবিজ্ঞান,ইতিহাস,দুনিয়াতে কি হয়েছিল তা বর্ণনা করেন,পরে বিবর্তন দিয়ে বর্ণনা করেন কিভাবে সমাজ গঠিত হলো
১৭ দশক থেকে Scientism এর মাধ্যমে আমরা বুঝে চর্চা করে আসছি ,যে ধারণা বর্ণনা করেছে সমাজ বিজ্ঞানীরা ,
Scientism বলতে গভীর লজিক্যাল দৃষ্টবাদের চরম প্রতিক্রিয়ার একটি গঠনমূলক সমালোচনামূলক প্রবন্ধকে বোঝায়। এই Scientism বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন বিজ্ঞানিরা ব্যাবহার করছেন। যেমন সমাজ বিজ্ঞানী Friedrich Hayek
Karl popper
বিজ্ঞানের দার্শনিক হিসেবে পরিচিত Karl popper
Friedrich Hayek প্রাকৃতিক বিজ্ঞান এর একজন প্রধান বিতর্কবাজ
আমি তার সাথে একমত যে সে সত্য বলিয়া স্বীকার করেছে সে Scientism এর একজন অনুসারী, কিন্তু Scientism এর মানে কিছু সমাজ বিজ্ঞানের পদ্ধতি ও অনেক উল্লেখযোগ্য পরিমাণে প্রাকৃতিক বিজ্ঞান হয় তাহলে এর আনুগত্য করাতে আমি যদি দোষী হই তাহলে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করি
আমি বিস্বাস করি যে সমাজ বিজ্ঞান এবং প্রাকৃতিক বিজ্ঞান এর মধ্য যে মিল আছে এবং এই গুলো দিয়ে প্রাকৃতিক বিজ্ঞান এ যে সমস্ত ভুল ধারণা আছে সে গুলো সংশোধন করা উচিত
Karl popper Creat a concept in philosophy its name “falsifiability”
বিজ্ঞানের যে কোন ধারণা বা তত্ত্ব falsifiable হতে হবে
যে কোন ধারণা বা তত্ত্ব এমন হতে হবে যেটি পরীক্ষা করা যায় এবং টেস্ট যদি নেগেটিভ হয় তাহলে এইটা বাতিল
Bertrand Russell
এখনকার সমসাময়িক কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এবং সমসাময়িক গণিত, অতীতে প্রশ্নাতীত মতবাদ রূপে উপস্থাপিত ছিল। এখন যা কিনা সংজ্ঞা দারা প্রমাণিত। এই সকল কিছুই এক সময় শুন্য হতে সুরু হয়েছিল। অতীততে অনেক দার্শনিকরা মনে করতো ,গণিত এবং এই সকল সংখ্যা সমূহ সবই কৃত্রিম। যা এক ধরনের বিশ্লেষণাত্মক বিবৃতি ছিল এবং সেটা সংজ্ঞা দ্বারা প্রমানিত ছিল।পারমাণবিক অস্ত্র এর বিরুদ্ধে কথা বলেছিল
Victor stinger
একজন নাস্তিকের দৃষ্টিতে, হাতেগোনা কিছু মর্যাদাহানিকর তথ্যই বিজ্ঞান নয়।
Ludwig Wittgenstein
নাস্তিকরা প্রায় সব সমস্যা দর্শনের সঙ্গে তুলনা করে সমাধান করার চেষ্টা করে। তিনি দর্শনশাস্ত্র ছেড়ে দেন এবং ব্যাকরনের শিক্ষক হয়ে জীবন যাপন করতে থাকেন। দর্শনশাস্ত্রবিদ বারট্রান্ড রাসেল, লুডউইগ উইটজেনস্টেইন সম্পর্কে বলতে যেয়ে বর্ণনা করেন-
“তিনি আমার দেখা সবচেয়ে বুদ্ধিমান ব্যাক্তির উদাহরণ, ঐতিহ্যগতভাবে ভাবে উৎসাহী, গভীর বুদ্ধিমত্তার অধিকারী, প্রগাড় চিন্তা, এবং সবচেয়ে প্রভাবশালী।” তার সকল বক্তব্যই বিশ্লেষণমূলক, যদি তা গবেষণামূলক ভাবে বিশ্লেষিত হয়। তিনি কখনই
তর্ক করতে পছন্দ করতেন না। কেউ তার সাথে একমত না হলে, তিনি তাকে সরাসরি মূর্খ বলতেন। কিছু বস্তূর ক্ষেত্রে দর্শনশাস্ত্র কোন কাজে আসে না এবং ঠিক তখন কেউ অধিবিদ্যা(অপর্যবেক্ষণযোগ্য) বিষয় বস্তূ নিয়ে আলোচনা করতে উদ্গ্রিব হয়। বক্তার কথার যে কোন মানে নেই, এটা বুঝানোর জন্য তাকে বুঝানো হয় যে বাস্তবে তার কথার শুধু মাত্র বিশ্লেষণমূলক মানে আছে। এছাড়া তার কথার কোন ভিত্তি নেই।
End of scienctism
A J ayer
No statement has meaning unless it can be empirically (observe and reality) verify
This statement wrong “Self-refuting idea” (গুগল করে জানেন)
Here is right Statement
No statements are true unless they can be shown empirically to be true
Galileo Galilei
গত বহু বছর ধরে বিজ্ঞানিরা থ্যিওরী নিয়ে কাজ করছে যে পৃথিবী হল মহাবিশ্বের মধ্যখান এবং এই থ্যিওরী দিয়ে বিজ্ঞানিরা সবচেয়ে সফলতা অর্জন করেছে
বহু বিজ্ঞানিরা বিরোধিতা করেছে এই থ্যিওরী এর বিষয়ে বলেছে গ্রহ গুলো অন্য পাথ ও ফলো করে বা করতে পারে এবং এইভাবে বিভিন্ন মত এই থ্যিওরী কে আরো জটিল করে তুলল
Thomas kuhn
“ গ্রহ গুলো অন্য পাথ ও ফলো করে বা করতে পারে ” এইটা unusual behavior
Thomas kuhn আবিস্কার করল Paradigm shift
thomas kuhn’s paradigm shift vs karl popper’s falsifiable
thomas kuhn বলল যদি আমি karl popper falsifiable এর ব্যবহার করি তাহলে বিবর্তনের অনেক থ্যিওরী সত্য হবে না কারন আমরা এইটা পরীক্ষা করতে পারছি না।
Nicolaus Copernicus
আমি এইটা সমাধান দিতে পারি সে বলল পৃথিবী মহাবিষের মধ্যখান না সূর্য মহাবিষের মধ্যখান
বিজ্ঞানী সম্প্রদায় এখনও এই থ্যিওরী গ্রহণ করেনি ,কারন?
তারা চাকুরি করে এবং তারা তাদের চাকুরি হারাতে চায় না
যদি তারা ভুল করে তাহলে তারা তাদের চাকুরি হারাবে
এজন্য তারা বলল না এইটা বোকামি এবং তারা এইটা প্রত্যাখ্যান করল
মহাকাশচারী ও রাজনিতিবিদরা এইটাকে প্রত্যাখান করেছে বাস্তব বিভিন্ন কারণে যেমন ক্ষমতা ও মানুষরা তাদের অনুসরণ করে ,এতে তারা অহংকার বা গর্ব বোধ করে
Evolution (বিবর্তন)
বিবর্তন এর বিষয় ২টা অভিযোজন এবং পরিবর্তন (adaptation and mutation)
বিবর্তন এর বিষয়ে কোরআন বিবর্তনের পক্ষে বলেনি এবং বিপক্ষে বলেনি
মানুষের সাথে বানর এর genetic material এর মিল ৯৮%
এর মানে কি মানুষ আর বানর সংশ্লিষ্ট ? না
কারন মানুষের সাথে ডলফিন এর genetic material এর মিল 98%
* আমি তো মানুষকে সৃস্টি করেছি মৃত্তিকার মুল উপাদন থেকে 23:12 Ó
* আমি তোমাদের সৃস্টি করেছি পানি হতে। 25:54 Ó
Charles Darwin – the origin of peaches
Charles Darwin একটি চিঠি পাঠালেন JOHN HERSCHEL এর কাছে ১৮৬১ সালে তিনি লিখেছেন আমি বিশ্বাস করি না Theory of Evolution কারন আমার কাছে কোন প্রমান নেই। আমি এইটাকে শুধু মাএ বিশ্বাস করি এই কারনে – এইটা আমাকে সাহায্য করে ভ্রূণতত্ত্ব , অঙ্গসংস্থানবিদ্যা শ্রেণীবিভাগ করাতে
Scientism পুনরূজ্জীবতি করা
Antony flew d-2010 (সবচেয়ে সুপরিচিত নাস্তিক)
Scientism পুনরূজ্জীবতি করেছে
একজন নাস্তিক যার সৃষ্টিকর্তার বিশ্বাসের অভাব আছে তাদের এই অভাব বা ধারনা থেকে যাবে যতক্ষণ না তাদের কে প্রমাণ দেওয়া হবে
তিনি পার্থক্য করেছে করেছেন নাস্তিকরা ২ ভাগ (strong and weak atheist)
One of principle of Antony flew said
একজন মানুষ জ্ঞান অর্জন করে বিশ্বের প্রাকৃতিক থেকে যা তার চার পাশে আছে,এইটার জ্ঞানী কারন হল একজন মানুষ ততটুকু সম্পর্কে জ্ঞান রাখে যেখানে তারা বাস করে এবং যেখান থেকে তারা এসেছে এবং আমাদের রিসোর্স কম আমরা একমাত্র বুঝি তাই যা আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশে আছে যেমন – আমি যদি চায়না না যায় তাহলে, আমি জানব না কিভাবে চায়নায় বসবাস করা যায়।আমরা সুপার ন্যাচারাল দেখিনি দেখাও সম্ভব না ,আমরা এইটা ব্যাখ্যা করতে পারব না আমরা এইটা বুঝতেও পারব না আমরা জানিই না এইটা আসলে কি
Antony flew
তিনি মারা যাওয়ার বহু দিন আগে থেকে একেশ্বরবাদে বিস্বাস করতেন
তিনি সৃষ্টিকর্তা অস্তিত্ব বিস্বাস করা শুরু করেছিলেন বৈজ্ঞানিক সত্যর ভিত্তিতে
”এইটা বিশাল সমস্যা যে একজনের বই পড়ে বা একজনকে দেখে অনেকে নাস্তিকতাকে আপন করেছে , কিন্তু বই লেখক যখন আস্তিকতায় পরিনত হল বা হয় এই খবর বাকিরা নেয় না ,জানে না বা জানার চেষ্টা করে না , জানলেও বলে ও কি পাগল হয়ে গেছে ?
George H. Smith
Scientism পুনরূজ্জীবতি করেছে
Explanation are meaningless until its verified (Logical positivism)
যারা সৃষ্টিকর্তা কে বিস্বাস করে তারা কোন ভাবে প্রমান দিতে পারবে না সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব সম্পর্কে
Sam Harris and Victor J. Stenger
ধর্ম অযৌক্তিক কারন এরকোন বিজ্ঞানী প্রমান নেই
সৃষ্টিকর্তা হল বিজ্ঞানী অনুমান (hypothesis)
Rechard dawkin – the god delusion
নাস্তিকরা অনেক সময় সৃষ্টিকর্তা কে ডেকে থাকে
Search on youtube “richard dawkins says oh my god” on BBC radio
নাস্তিক বলে থাকে, তোমাকে বিজ্ঞান দারা সৃষ্টিকর্তা কে প্রমান করতে হবে
আস্তিক বলে থাকে সৃষ্টিকর্তা হল সময়ের বাইরে ,সীমিত আবদ্ধ এর বাইরে ,মহাশূন্য এর বাইরে এবং physicals properties এর বাইরে
(Our concept of god beyond it )
একটা যুক্তি
১ – যদি অর্থ শুধুমাত্র প্রাকৃতিক বিশ্বের থেকে আহরিত হতে পারে, তাহলে বাস্তবতার সব ধারণা প্রাকৃতিক বিশ্বের থেকে উদ্ভূত হয়।
(1. If meaning can only be derived from the natural world then all conceptions of reality are derived from natural world)
২ – যদি বাস্তবতার সব ধারণা প্রাকৃতিক বিশ্বের থেকে উদ্ভূত হয়, তাহলে তাদের পুরো অভিজ্ঞতার অর্থ সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে।
(2. if all conceptions of reality are derived from natural world then they must be a coherence of meaning full experience)
৩ – মানুষ মনে করে, প্রকৃতরুপে তাদের মাঝে কোন সর্বোউৎকৃষ্ট মাধ্যম(সৃষ্টিকর্তা) বিদ্যমান। যদিও তাদের ধারনা, এই সর্বোউৎকৃষ্ট মাধ্যম(সৃষ্টিকর্তা)প্রাকৃতিক বিশ্বের কোন বৈশিষ্ট্য বহন করে না।
(3. People believed that there is meaning full transcendent reality (GOD) that shares no properties with the natural world)
৪ – যদি ১ এবং ২ সত্য হয়। তাহলে ৩ এর ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক বিশ্ব থেকে প্রাপ্ত ধারণা, বাস্তবতার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ অভিজ্ঞতা বহন করবে।
(4 . If P1-2 was true then P3 is a conception of reality derived from natural world which content is a coherence of meaningful experiences)
৫ – যদি কোন অর্থপূর্ণ সংখ্যা অভিজ্ঞতার ভাবনা দিয়ে বিবেচনা করে এক নির্দেশ করি তাহলে সে বলবে তারপরও অর্থপূর্ণ কিছু থাকার সম্ভাবনা আছে
(5.No number is meaningful experiences can direct one to consider the possibility of something meaningfull beyond said experiences)
৬ – অতএব ৩ এর ক্ষেত্রে , প্রাকৃতিক বিশ্বে থেকে প্রাপ্ত সকল ধারনা বাস্তবতার ধারনা হতে পারে না।
(6. Therefore P3 is not conception of reality derived from natural world)
(উরন্ত ঘোড়া একটি পূর্ণ ধারণা কিন্তু উরন্ত ঘোড়া আসলে বিদ্যমান না কিন্তু আমি কল্পনা করতে পারি উরন্ত ঘোড়া সম্পর্কে কারন
আমি ঘোড়া দেখেছি আর দেখেছি পাখনা ,উরন্ত ঘোড়া ২টা প্রচলিত প্রাকৃতিক জিনিস এর সংমিশ্রণ তাই এইটা খুবই অর্থপূর্ণ ধারণা)
প্রাকৃতিক বিশ্ব
আমাদের রিসোর্স কম ,আমরা অল্প একটু ব্যাখ্যা করতে পারি আমাদের সীমিত বুদ্ধি বা ধারনার পরেও কিছু থাকতে পারে যা আমরা সাদৃশ্য করতে সক্ষম না
সুতরাং আমরা কিছু ধারনা করি ,বিস্বাস করি (Doxastic attitude)
প্রাকৃতিক বিশ্ব যদি প্রাকৃতিক দুনিয়া থেকে প্রমান প্রদান করতে হয় তাহলে কেমন করে আমরা তার পরেও চিন্তা করব ?
মানুষের সর্বক্ষেত্রে একটা সীমারেখা থাকে যেমন আমাদের জ্ঞানের একটা সীমা আছে বা তার অনেক টাকা আছে সে অনেক ধনী কিন্তু আমরা যখন বলি সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে আমরা বলে থাকি অসীম ক্ষমতার অধিকারী,অসীম ক্ষমতা শুধুমাত্র সৃষ্টিকর্তার ক্ষেত্রে মানুষ ব্যবহার করে
বিজ্ঞান কি = এইটা পরম সত্য না , এর সব কিছু পরিবর্তন হয় সময়ের সাথে , বিজ্ঞান তত্ত্ব ও তত্ত্ব নির্বাচনের উপর ভিত্তি করে চলে
কোরআন একটি নিদর্শন (Quran is sign)
কোরআন কি বৈজ্ঞানিক হতে পারে?
না কারন
বিজ্ঞানের তত্ত্ব পরিবর্তনশীল কিন্তু কোরআন পরিবর্তনশীল না
কোরআন সাধারণ জ্ঞানের পর্যবেক্ষণ
Quran common sense observation
কুরআন এর সাথে মানুষ কেন বিজ্ঞানের তুলনা করে?
মানুষ বাধ্য হয়ে এইটা করে , কিন্তু আমাদের এইটা করা উচিত না যতদুর সম্ভব
যদি পরবর্তী সময়ে বিজ্ঞান এর থেওরী বা ফ্যাক্ট পরিবর্তন হয় বা কোরআন সাথে মিল আছে বলে পরিবর্তন করা হয় ,তাহলে আপনি তখন কি বলবেন ? মোহাম্মদ সাঃ কি বলেছেন ? আমার পরে ৩ প্রজন্ম শ্রেস্ট ,এরপর থেকে মানুষের জ্ঞান কমতে থাকবে,
শেষ দিকে কি করে মানুষের জ্ঞান কমতে থাকবে?
সঠিক ও জ্ঞানী আলেমদের মৃত্যুর কারনে
কোরআনে কিছু এমন কথা আছে যা বিজ্ঞানীরা ১০০০ বছর এর বেশি সময় নিয়েছে গবেষণা করে বের করতে যেমন – পৃথিবী গোলাকার,পাহাড় গুলোর জন্য ভুমি দোলে না ,পানি থেকে জীব সৃস্টি ইত্যাদি ইত্যাদি,
কিন্তু কই মুসলিমরা তো কখনই বলেনি বিজ্ঞানীরা কোরআন থেকে চুরি করে বলছে, বিজ্ঞানীরা বহুদিন আগে থেকে কোরআন এর উপর বিস্বাস করলে অনেক বিষয়ের টাকা সংরক্ষণ হত
Quran fulfilled by itself
Quran valid by itself
Quran proven by itself
Without need of science
আর যদি তোমার সঙ্গে তারা তর্ক-বিতর্ক করে তবে বল – আল্লাহ ভাল জানেন যা তোমরা করছো। (হাজ্জ:৬৮)
আর মানুষ মন্দের জন্য কামনা করে যেমন তার উচিত ভালোর জন্য কামনা করা। আর মানুষ সদা ব্যস্ত-সমস্ত(আল ইসরা: ১১)
প্রত্যেকে কাজ করে চলে আপন ধরনে, কিন্তু তোমাদের প্রভু ভাল জানেন কে হচ্ছে পথে চালিত। (আল ইসরা: ৮৪)
মনুষ্যত্ব (Humanist is drafted)
প্রতিটা যুদ্ধ খেয়াল করেন বা আপনার শহর খেয়াল করেন ,দেখেন মনুষ্যত্ব ড্রাফট করা হয় বা হয়ে থাকে
মুসলিমদেরকে সবসময় প্রশ্ন বিদ্ধ করা হয় (ফিতনা)
এবং মুসলিমরা উত্তর দিয়ে থাকে এবং মুসলিমরা প্রশ্ন করে না, মুসলিমদের উচিত প্রশ্ন করা তাদের কে,
যদি মুসলিমরা প্রশ্ন শুরু করে বাকিরা তার উত্তর দিতে পারে না
একজন প্রশ্ন করবে কিন্তু তার লজিক থাকতে হবে প্রশ্নে লজিক না থাকলে তাকে কি বলে ?
নাস্তিকদের কিছু প্রশ্ন তার খণ্ডন
(তারা চিন্তা করে তারা খুব জ্ঞানী আসলে কি তাই ? )
অনলাইনে নাস্তিকদের হাজার হাজার প্রশ্নের উত্তর দেওয়া আছে বিভিন্ন সাইট এ
আয়েশা রাঃ কে কেন ৯ বছরে বিয়ে দেওয়া হল ? নাউযুবিল্লাহ
আমরা জানি যে প্রাপ্ত বয়স পরিবেশের উপর নির্ভর করে ,পূর্বের থেকে এখন পরিবেশ অনেক পরিবর্তন হয়েছে , বাংলাদেশ একজন প্রাপ্ত বয়স্ক হয় ১৪ থেকে এখন ১০, মালয়েশিয়া ১৩ ,আমেরিকায় ১৩ থেকে ১৭
বিবর্তন দিয়ে এইটা প্রমানিত যে পূর্বে একজন ৯ বছরে বয়সে প্রাপ্ত বয়স্ক হতে পারে এবং ভবিষ্যৎ এ হতে পারে পরিবেশে গত কারনে (গুগল) আমেরিকায় ১৯ থেকে এখন ১৩ থেকে ১৭ পরিবর্তন হয়েছে
৬ ও ৭ হল বায়োলজিক্যাল বয়স এবং ৬ এর আগে থেকে সামাজিক বয়স , মানসিক বয়স, এর বিকাশ শুরু।অনেক সময় দেখা যায় সামাজিক বয়স , মানসিক বয়স,শাররিক বয়স একটা বেশি একটা কম
আমেরিকায় পূর্বে ১৭ এখন ১৩ বছর বয়সে virginity নষ্ট হয়ে থাকে বিয়ে বাদে কিন্তু এইটার বিরুদ্ধে কেও কিছু বলেনা
(Statement of Ayesha ra)
আয়েশা রাঃ বলল যখন একটা মেয়ের বসয় ৯ তখন সে একজন নারী (তিরমিযি ১১০৯ ইংলিস ভার্সন)
আয়েশা রাঃ এর বিয়ের বয়স হলে কেন উনি পুতুল নিয়ে খেলা করছে ?
আয়েশা রাঃ বলল আমি যে পুতুল নিয়ে খেলা করি এইটা মোহাম্মদ সাঃ এর গিফট করা (বুখারি ৫৬৬৫ ইংলিস ভার্সন)
এখন দেখা যায় ২০+ বছরের মেয়েদেরকেও পুতুল গিফট দেওয়া হয় birthday, marriage day তে,কারা দিচ্ছে ? যারা এইসমস্ত প্রশ্ন করে থাকে তারা দিচ্ছে
ইসলামিক আইন ব্যবস্তা ভাল না বা সেকেলে
ইসলামী আইন প্রকৃতি (The nature of Islamic law)
(Condition matter with in Islamic legal theory) (some rules fixed)
ইসলামিক আইন নমনীয়।ইসলামে বিয়ে করার বয়স নম্বর দিয়ে সেট নাই , এইটা প্রাপ্ত বয়স্ক এর উপর নির্ভর
ইসলামিক স্কলাররা যখন বর্ণনা করেছে তখন তারা বলেছে তাদের নিজ নিজ দেশ অনুযায়ী
কেউ যদি একজনকে হত্যা করে তাহলে সে যেন সারা দুনিয়ার সব মানবজাতিকে হত্যা করল ৫ঃ৩২
আমাদের সমাজে কেও কাউকে হত্যা করলে তাকে মৃতদণ্ড বা যাবত জীবন দেওয়া হয় , যদি দেখা যায় সারা জীবন কারাদণ্ডে থাকতে হবে এইটা কি যুক্তি সঙ্গত?(humanity)
ইসলাম আইনে কেউ যদি হত্যা করে তাহলে তাকে মৃতদণ্ড দেওয়া হবে বা তাকে রক্ত মূল্য পরিশোধ করতে হবে বা সে যাদের অপরাধি তারা তাকে ক্ষমা করলে সে ফ্রী
নাস্তিকরা বলে থাকে
We all try to reach happiness
আমরা সকলে সুখি হওয়ার চেষ্টা করছি
সমাজ ব্যাবস্তা বিজড়িত বা কাছাকাছি | সমাজ ব্যাবস্তা বিজড়িত বা কাছাকাছি না |
বিশ্বময় মিথস্ক্রিয়া বা সচেতনতার অভাব ছিল | বিশ্বময় মিথস্ক্রিয়া বা সচেতনতার অভাব নেই |
প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করার সুযোগ কম | প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করার সুযোগ বেশী |
প্রযুক্তি ও টুলস কম উন্নত | প্রযুক্তি ও টুলস বেশী উন্নত |
অর্থনীতি মডেল কম জটিল ছিল | অর্থনীতি মডেল বেশী জটিল |
সংক্ষিপ্ত জীবদ্দশায় অধিক ভোগ ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয় গুলো ভাল | সংক্ষিপ্ত জীবদ্দশায় কম ভোগ ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয় গুলো বেশী ভাল না |
জ্ঞানের ভাণ্ডার কম ছিল | জ্ঞানের ভাণ্ডার বেশী |
তরুণরা সমাজের সাথে সবচেয়ে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিল | তরুণরা খুব কম সক্রিয় সমাজের সাথে |
জীববিজ্ঞান, জ্ঞান এবং বিশ্বাস একে অপরের উপর ভিত্তি করে উন্নয়ন সাধন | জীববিজ্ঞান, জ্ঞান এবং বিশ্বাস একে অপরের উপর ভিত্তি করে উন্নয়ন সাধন |
বিশ্বব্যাপী সমাজের পরিবর্তন খুব কমই হত | সব সমাজের ক্ষেত্রে প্রয়োগ |
They (atheist) use science as a beating stick for religion
নাস্তিকরা বিজ্ঞানকে প্রহার (মারধর) লাঠি হিসাবে ব্যবহার করে ধর্মের বিরুদ্ধে
নাস্তিকদের সঙ্গে বিতর্কের জন্য তথ্য (Info for Debate with Atheist)
- নাস্তিকরা নিজেদের উন্নত করতে চায় অনেক কিছু প্রত্যাখ্যান করে
- অধিকাংস নাস্তিকদের পিছনে ধর্ম ছিল
- সব নাস্তিকরা ধর্মের উপর আঘাত হানে না, কিছু কিছু নাস্তিক ধর্মের উপর আঘাত হানে কারন তাদের ধর্ম নিয়ে একটা নেতিবাচক আবেগ আছে অতীত হতে
- নাস্তিকদের উত্তর দিতে হবে প্রশ্ন বোধক এবং তাকে বলতে হবে প্রমান করেন
- নাস্তিকরা সব কিছুর প্রমান চায় ,তারা যা দাবি করে তাদের দাবীরও প্রমান প্রয়োজন কিন্তু তারা এইটা চিন্তা করে না
- তারা চিন্তা করে তারা শুধু প্রমান চাবে আর বাকিরা প্রমান চাবে না
- তুমি বলছ আমি আস্তিক আমি অযৌক্তিক তুমি এইটা প্রমাণ কর কারন তোমরা বলে থাক সব কিছুর জন্য প্রমান দরকার
- তারা চিন্তা করে এই সমস্যা গুলো শুধুমাত্র আস্তিকদের জন্য কিন্তু দর্শনে প্রতি দাবি বা অভিযোগ ন্যায্য খেলা (in philosophy every claim or accusation is fair game)
- আমরা এরকম বলতে পারিনা , এসব প্রশ্ন বা সমস্যা আস্তিকদের জন্য আর আমাদের (নাস্তিক) কে প্রশ্ন করা যাবে না দর্শনে এইটাকে ডবল আদর্শ বা মান বা প্রমিত বলে ।(in philosophy it’s called double standard) নাস্তিকরা সবসময় double standard দেখায়
- অনেক নাস্তিক আছে যাদের সাথে কথা বলতে গেলে তারা অপমান করে থাকে বা বলে থাকে আমার সময় নেই বা বাজে কথা বলে(যাদের ব্যবহার এইরকম তারা সমাজের কি উন্নতি করবে ? )
- নাস্তিকরা চিন্তা করে তারা সত্যর সন্ধান পেয়েছে যদি তাই হয় তাহলে আগে বাড়িতে নাস্তিকতার চেষ্টা করেন,পরে বাইরের লোক বা ধর্ম নিয়ে বলেন
- (strawman fallacy) নাস্তিকরা এইটা ব্যবহার করে আপনি যা বলবেন সেটাকে আপনার সামনে আবার ভুলভাবে উপস্থান করবে
- যখন উত্তর দেওয়া হয় তারা তখন টপিক পরিবর্তন করতে চায় (its called red herring)
- নাস্তিকরা তাদের কথা গুলো বলবে এবং যখন আপনি কিছু বলবেন তখন আর কিছু শুনবেনা সবসময় এইটা হয়ে থাকে
- নাস্তিকদের কোন প্রশ্নের উত্তর বা সমাধান দিলে তা উপর বা অগ্রাহ্য করে(sophistries – a fallacious argument) (একটি প্রতারণাপূর্ণ যুক্তি) its used by politician and atheist
- নাস্তিকরা সবসময় কোন নাস্তিক যদি কিছু বলে থাকে তার উত্তর বা তার কথায় সাড়া দিয়ে থাকে, একজন এইটা বলল সেইটায় সাড়া দেয় আরেকজন আরেকটা বলল সেইটায় সাড়া দিয়ে থাকে
- A loaded question (say yes or no all way you losse) নাস্তিকরা এইটা ব্যবহার করে যেমন(আপনি কি আপনার স্ত্রী কে প্রহার বন্ধ করেছেন? যদি বলা হয় না ,তার মানে আপনি তাকে এখনও মারেন,যদি বলেন হ্যাঁ তাহলে আপনি আগে মারতেন (নাস্তিকরা বলে থাকে সৃষ্টিকর্তা কি এমন কিছু সৃষ্টি করেছেন যা তিনি নিজেই উচু করতে পারবে না ? যদি বলেন ” হ্যাঁ ” তাহলে বলবে সৃষ্টিকর্তা উচু করতে পারবে না, মানে সৃষ্টিকর্তা সর্বশক্তিমান না, যদি বলেন ” না ” তাহলে বলবে সৃষ্টিকর্তা সর্বশক্তিমান না কারন তিনি এইটা বানাতে পারে না , উত্তর – একটা অসীম দুরত্তের দড়ি এইটা থেকে আমরা যদি ১০০ মিটার কেটে নেই তাহলে কতটা দড়ি বাদ থাকবে ? নাস্তিক বলবে অসীম , আপনি সৃষ্টিকর্তার ক্ষমতা যতই কমানোর চেষ্টা করেন না কেন তারপরও সে সর্বশক্তিমান বা অসীম ক্ষমতার অধিকারী
- আপনি (নাস্তিক)একটা প্রশ্ন করেছেন আমাদের কাছে এখন আমরা যখন উত্তর দিচ্ছি প্রমান করছি তখন আপনি সুনবেন না কেন ? কিংবা আমাকে কেন আপনি বলার সুযোগ দিচ্ছেন না ? আর যখন প্রমান করা হয় তখন মানতে চায় না? উত্তর যদি না নেন ,তাহলে প্রশ্ন করলেন কেন?
- নাস্তিকদের সাথে কথা বলতে গেলে তারা আমতা আমতা করে কিংবা তাদের মধ্য এমন একটা ভাব তারা অপরাধী
- তর্ক করে জিততেই হবে এমন না , যততুক জানেন ততটুকু উত্তর দিন কোন খারাপ কথা ব্যবহার করবেন না(আর যদি মারামারি করেন তাহলে আপনার মধ্য মনুষ্যত্ব কম)
আরও কিছু” fallacy” যা নাস্তিকরা ব্যবহার করে থাকে
Genetic fallacy – আপনি যদি বলেন এক আর এক দুই তাহলে তারা বলবে এইটা ঠিক না আপনি হিটলার (ঘৃণা)
No true Scotsman fallacy — যদি কাউকে বলা হয় দেখ মুসলিম ভাল না তখন সে বলবে সে সত্যকারের মুসলিম না কিন্তু বলা উচিৎ ছিল ইসলাম এইরকম না
Non sequitur fallacy – does not follow
Poisoning the well fallacy – তাদের কথা বা যুক্তি শোন না কারন তারা মিথ্যা বলে তুমি জান না তারা কি করেছে?
Smoke screen fallacy – তারা আপনাকে একবারে অনেক গুলো ইনফো দিয়ে আপনাকে প্রেসার দিবে যাতে আপনি কোনটার দিকে মনোযোগ না দিতে পারেন
Tu quoque – তুমি ভণ্ড তোমার সব কিছু ভুলভাল
Hominem fallacy, Red herring, naturalistic fallacy
More fallacy
http://www.iep.utm.edu/fallacy
যারা বুদ্ধিমান তাদের জন্য কিছু আয়াত
- যারা অবিশ্বাস পোষণ করে তারা কি দেখে না যে মহাকাশমন্ডলী ও পৃথিবী মিশে ছিল ওতপ্রোতভাবে অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম, আর পানি থেকে সৃষ্টি করলাম প্রাণবন্ত সবকিছু। তারা কি তবুও বিশ্বাস করবে না ? (২১:৩০)
- আর যখন তারা কোনো নিদর্শন দেখতে পায় তারা ঠাট্টাবিদ্রূপ করে (৩৭:১৪)
- নিঃসন্দেহ এতে এক নিদর্শন রয়েছে, কিন্ত তাদের অধিকাংশই বিশ্বাসী নয়। ২৬:১৯০
- হে জিন ও মানবকুল, নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলের প্রান্ত অতিগম করা যদি তোমাদের সাধ্যে কুলোয় তবে অতিগম কর। তবে (আল্লাহ তাআলার )ক্ষমতা ব্যতিরেকে তোমরা তা অতিগম করতে পারবে না ৫৫:৩৩
- আর যদি আমি (আল্লাহ) ওদের সামনে আকাশের কোনো দরজাও খুলে দিই, আর তারা তাতে দিনভর আরোহনও করতে থাকে, তবুও তারা একথাই বলবে, আমাদের দৃষ্টির বিভ্রাট ঘটানো হয়েছে, নাকি আমরা যাদুগ্রস্ত হয়ে পড়েছি ১৫:১৪-১৫
- বল আল্লাহ এক,তিনি কারোই মুখাপেক্ষী নন,তার থেকে কেউ জন্ম নেয়নি ,আর তিনি কারো থেকে জন্ম গ্রহন করেননি ,আর তার সমতুল্য দ্বিতীয় কেউই নেই।১১২
- আর যখন আমরা মানুষের উপরে অনুগ্রহ বর্ষণ করি সে মুখ ফিরিয়ে নেয় ও এর আশপাশ থেকে দূরে সরে যায়, কিন্ত যখন দুঃখকষ্ট তাকে স্পর্শ করে তখন দেখো! সে দীর্ঘ প্রার্থনায় রত হয়।
- আমরা অচিরেই তাদের দেখাব আমাদের নিদর্শনাবলী দিগদিগন্তে এবং তাদের নিজেদের মধ্যেও, যে পর্যন্ত না তাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে যায় যে এটি নিঃসন্দেহ ধ্রুবসত্য। এটি কি যথেষ্ট নয় যে তোমার প্রভু — তিনিই তো সব-কিছুর উপরে সাক্ষী রয়েছেন ৪১:৫৩
- আর বলো — ”সকল প্রশংসা আল্লাহ্র, তিনি শীঘ্রই তোমাদের দেখাবেন তাঁর নিদর্শনসমূহ, তখন তোমরা সে-সব চিনতে পারবে।’’ আর তোমার প্রভু অমনোযোগী নন তোমরা যা কর সে-সন্বন্ধে।২৭:৯৩
- ”আর হে আমার স্বজাতি! আমার কী হয়েছে যে আমি তোমাদের আহ্বান করছি মুক্তির দিকে, অথচ তোমরা আমাকে ডাকছো আগুনের দিকে? ৪০:৪১
ষড়যন্ত্র ও ফিতনা(Conspiracy)( propaganda)
নাস্তিক সহ আরও অনেকেই আছে যারা ইসলামকে পছন্দ করে না
যত ওয়েব সাইট এ কোরআন সম্পর্কে ভুল লেখা আছে এইটা আপনারা গবেষণা করে দেখবেন কোরআনে এক কথা বলা আছে তারা আরেকটা বলছে এবং পুরা আয়াত নেই, (strawman fallacy)
যখন দেখা যায় বিভিন্ন ওয়েব বা বিভিন্ন বই বা বিভিন্ন মানুষ ইসলামকে গালি গালাজ করে তখন বোঝা যায় যে ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হচ্ছে বা বিজ্ঞাপন (propaganda) করছে
” খারাপ ভাষা বা গালাগালি নিচু লোকের অস্ত্র ”
শয়তান,ইহুদিরা জানে কোরআন সম্পর্কে যে আল্লাহ বলেছেন যেনা কর না ,সুদ খেওনা,মিথ্যা বল না,বিদয়াত করো না,এখন যদি মুসলিমদের দিয়ে এ গুলো করান যায় তাহলে এদের উপর আধিপত্য করা যাবে সহজে,
খ্রিস্টানদের ধর্মীয় গুরুরা বলল যীশু আমাদের সব পাপ ঘাড়ে নিয়ে মারা গেছেন,একজনের দোষ আরেকজন ঘাড়ে নেয় ? এই বক্তব্য এর মানে কি ? তোমরা যা ইচ্ছা তাই করতে পার (মদ,গান ও যৌন কর্ম )কারন আমরা যাই করিনা কেন আমাদের কোন পাপ হবে না, (মদ,গান ও যৌন কর্ম ) ইসলাম অনুযায়ী এইগুলো শয়তানি কাজ এবং শয়তান এ গুলোতে খুশি হয় , তারা কেন শয়তানকে খুশি করতে চায় ? তারা কি তাহলে শয়তানের পুজা করে?
আমেরিকা ও ইউরোপ family system or structure ভেঙ্গে ফেলেছে বিভিন্ন ভাবে,এখন তারা দেখছে তাদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে আর মুসলিমদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে , আমাদের বলা হচ্ছে তোমরা ছেলে মেয়ে বেশি নিয়ে না , আর তাদের দেশে সন্তান হলে সরকারি খোরাকি দিচ্ছে, family system or structure গঠিত করার জন্য তারা এখন হোমোসেক্স এর আশ্রয় নিয়েছে কিন্তু ফলাফল জিরো , হোমোসেক্স এ কে খুশি হয় ? তাহলে কি করা যাবে ? মুসলমান মেরে কমাতে হবে?
Freemasonary
গোপন সংগঠন পূর্বে তারা সৃষ্টিকর্তা আছে বলে বিস্বাস করত
(Freemasonry describes itself as a beautiful system of morality, veiled in allegory and illustrated by symbols)
Manly P. Hall, another 33rd Degree Mason, writes,
“Man is a God in the making …”
[The Lost Keys of Freemasonry, p. 92]
FREEMASONRY TEACHES MAN IS BECOMING GOD
FREEMASONRY শিক্ষা দিয়েছে মানুষ কিভাবে ঈশ্বর হয়ে উঠছে
Illuminati
এরা একটি গোপন ও রহস্যময় সংগঠন , এরা অনেক শক্তিশালী ও সম্পদশালী, এই সমাজ কন্ট্রোল করে কিছু ইহুদি ও
খ্রিস্টান,পৃথিবীর বড় বড় ব্যাংক গুলো এদের আয়ত্তে,
বিভিন্ন প্রমান আছে তারা কিসের পুজা করে kabalaw owl, lucifer
Vatican City
কন্ট্রোল করে কিছু ইহুদি ও খ্রিস্টান
বিভিন্ন প্রমান আছে তারা কিসের পুজা করে Lucifer, baphomet
Pope Francis Stepping Down, Says ‘There is no God’
Roger morneau বিবৃতি (গোপন সংগঠনের একজন)
secret society এর একজন বলল আমরা আত্মার পুজা করি আমরা শয়তানের পুজা করি ,এই মানুষ গুলো তারা (খ্রিস্টান) তাদের বাস্তবতাকে বিক্রি করে দিয়েছে নাহলে তারা কখনই রাজত্ব করতে পারবে না গর্ব করতে পারবে না পৃথিবীতে , তাদের ৩টা মেজর রাজনীতি :-
শয়তান বলেছে মানুষকে বিস্বাস করাতে হবে শয়তান বলতে কিছু নেই
এমন একটা পথ খুজে বের করতে হবে যা দ্বারা মানুষের মন কন্ট্রোল (hypnotism) করা যায় (বিজ্ঞান), দেখাতে হবে বিজ্ঞান কিভাবে মানুষের উপকার করে
বাইবেল কে নিঃশেষ করে দিতে হবে এইটাকে না পুড়িয়ে,তারা চেষ্টা করেছে কোরআন নিঃশেষ করার জন্য বিভিন্ন ওয়েব সাইট এ কোরআনের মানে ভুল ভাবে উপস্তাপন করে, কিন্তু ব্যর্থ হয়েছে
প্রতীকতা শিখি ( Let’s learn some symbolism)
Google Satan symbol or symbolism
Freemason থেকে symbolism পর্যন্ত যা কিছু বর্ণনা করা হয়েছে তা খ্রিস্টানদের গবেষণা করা
সময় কখন শেষ হবে? (When time will end? Cosmic Journey)
Cosmological argument (arguments for the existence of an “unconditioned” or “supreme” being, usually then identified as God)
এই সব কিছুর একজন সৃষ্টিকর্তা আছে এবং এই সব কিছু একদিন ধংস হবে
Isaac Newton
End of the world in 2060 শেষ সময়ের পূর্বাভাস
পরবর্তী মহাবিস্ফোরণ (The next big bang)
এইটা কোরআনে উল্লেখ আছে এখনও গবেষণা চলছে আপনারাও এইটা গবেষণা করতে পারেন
ইমাম আবু হানিফা রহঃ এবং নাস্তিক
একবার এক নাস্তিক চ্যালেঞ্জ করল সৃষ্টিকর্তা বলতে কিছু নেই,আমরা এমনিতেই পৃথিবীতে এসেছি ,ইমাম আবু হানিফা রহঃ এই চ্যালেঞ্জ গ্রহন করল সবাই এসে অপেক্ষা করছে বিশাল তর্ক হবে কিন্তু ইমাম আবুহানিফা রহঃ এখনও আসছে না ,এদিকে নাস্তিক চিল্লাচিল্লি শুরু করে দিল পারবে না তাহলে চ্যালেঞ্জ গ্রহন করল কেন ইমাম আবু হানিফা পলায়ে গেল ? হটাত করে ইমাম আবুহানিফা রহঃ এসে উপস্থিত হল এবং বলল আমি ঘাটে এসে দেখি কোন নৌকা নেই হটাত করে দেখলাম নদীর তীরে একটি গাছ একা একা কেটে ফাইল হয়ে একটি নৌকাতে পরিনত হল ,তারপর আমি নদী পার হয়ে আসলামে, এই জন্য দেরী হয়ে গেল এই শুনে নাস্তিক বলল কিরে বেটা এসে কি সব ফালতু গল্প শুরু করে দিলে ,গাছ একা একা কেটে ফাইল হয়ে একটি নৌকাতে পরিনত হল কেও না বানালে নৌকা এমনিতেই তৈরি হয়ে গেল ?এই আবার আমাদের বিস্বাস করতে বল তুমি?এই শুনে ইমাম আবু হানিফা রহঃ বলল তর্ক শেষ তুমিও তো একই কথা বলছ যে আমরা এমনিতেই এসেছি দুনিয়াতে সৃষ্টিকর্তা নেই
ছোট গল্প
একদিন এক স্যার বাচ্চাদের স্কুলে পড়াতে পড়াতে হটাত বলল,তোমরা কি জান সৃষ্টিকর্তা বলতে কিছু নেই,এক ছাত্র বলল কেন স্যার ? স্যার বলল কারন এইটা দেখা যায় না ,তখন ছাত্রটি বলল স্যার আপনার মাথায় ঘিলু নেই ,স্যার বলল মানে ? ছাত্রটি বলল কারন আপনার ঘিলুতো দেখা যাচ্ছে না
What is theory?
“ Theory Is Like Tafseer ” (তাফসীর )
এইডস
Aids cured by stem cell transplantation
HIV virus transform for cure cancer
কথার স্বাধীনতা (Freedom of speech)
New definition by Atheist – “ ধর্মের বিরুদ্ধে বলা “ Freedom of speech
অনেক নিয়ম আছে দেশ ভিত্তিক “ কিছু বর্ণনা করা হল ”
যা করা যাবে না
Incitement – উত্তেজক কথা
False statements of fact – আসলে মিথ্যা বিবৃত
Obscenity – অশ্লীলতা
Child pornography – শিশু পর্নোগ্রাফি
Fighting words and offensive speech – যুদ্ধ শব্দ এবং আক্রমণাত্মক বক্তৃতা
Threats – হুমকি
Speech owned by others – অন্যদের বক্তৃতা মালিকানাধীন
সরকার এর বিরুদ্ধে কিছু বলতে গেলেও অনেক নিয়ম আছে।
সে গুলো (গুগল) করে জানুন
Keith l Moore
Embryology in the Qur’an (গুগল করে বিস্তারিত জানুন)
সুবর্ণ অনুপাত (Golden Ratio 1.618)
What is the golden ratio point of the earth? ” mecca ”
পৃথিবীর সুবর্ণ অনুপাত বিন্দু কোন জায়গা ? “মক্কা”
(গুগল করে বিস্তারিত জানুন)
ইসলাম ধর্ম কি মানুষের তৈরি?
অতএব তোমার মুখ ধর্মের প্রতি একনিষ্ঠভাবে কায়েম করো। আল্লাহ্র প্রকৃতি — যার উপরে তিনি মানুষকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। আল্লাহ্র সৃষ্টিতে কোনো পরিবর্তন নেই। এটিই হচ্ছে সুপ্রতিষ্ঠিত ধর্ম, কিন্তু অধিকাংশ লোকেই জানে না। ৩০:৩০
নিঃসন্দেহ আল্লাহ্র কাছে ধর্ম হচ্ছে ইসলাম।৩:১৯
আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের ধর্মব্যবস্থা পূর্ণাঙ্গ করলাম, আর তোমাদের উপরে আমার নিয়ামত সম্পূর্ণ করলাম, আর তোমাদের জন্য ধর্মরূপে মনোনীত করলাম ইসলাম।৫:৩
কিছু তর্ক (Some debate)
১ম
নাসতিক – ভাই ইসলাম ধর্মে উমুক আছে না এক সাহাবী ,উনি,না এইরকম ছিল
আস্তিক – ভাই আপনি যাকে নিয়ে খারাপ মন্তব্য করছেন ? আপনি কি জানেন উনি আদেও ছিল কিনা?প্রমান কি যে উনি ছিল? (মনে মনে নাউযুবিল্লাহ )
নাসতিক – না ভাই আমি শুনেছি তাই বলছি
আস্তিক – ভাই আপনি শোনা কথায় বিস্বাস করেন ? আমি তো জানি নাসতিকরা প্রমান ছাড়া কিছু বিস্বাস করে না।
নাসতিক – তা ঠিক , আমি আসলে গুগল করেছি
আস্তিক – বিজ্ঞান জ্ঞানের উৎস নাকি গুগল ?
নাসতিক – উনি না থাকলে কি আর উনার কথা মানুষ বলে?
আস্তিক – এই কথায় তো আমিও বলছি আল্লাহ না থাকলে কি কেউ বলে ?
২য়
আস্তিক – ভাই আপনার কতটা প্রশ্ন আছে কোরআন নিয়ে
নাসতিক – ভাই ১০০০ এর মত
আস্তিক – ভাই আমার ও প্রশ্ন আছে ৫০০০ কিন্তু আমার জানার ইচ্ছা কম , কয়টা কি বলব ?
নাসতিক – হ্যাঁ বলেন
আস্তিক – বিবর্তনে প্রথমে ছেলে হয়েছে না কি মেয়ে ? (big bang )মহাবিস্ফোরণ যে হল কিছু না থাকলে কিসের সাথে কিসের বিস্ফোরণ হল বা কিছু একটা তো থাকা লাগবে নাকি ? (নাথিং টু এভ্রি থিং)
নাসতিক – আমি জানি না , ভাই আমি এখন যায় আমার সময় নেই
৩য়
আস্তিক – ভাই আপনাদের অনেক বই পড়েছি , অধিকাংশ বই গুলোতে শুধুমাত্র নারী অধিকার আর সেক্স এর ব্যাপার গুলো আছে বা প্রমাণ করার চেষ্টা করা হয়েছে কেন ?
নাসতিক – কারন এই গুলো পরম সত্য
আস্তিক – ভাই আপনি কি জানেন ” সন্তান মিষ্টি গুলো খেয়ে ফেলল , খেয়ে সন্তান মাকে যেয়ে বলল – আমি মিষ্টি খাইনি , কারন কি ? (মানে আগে থেকে self defense ? ) আপনাদের অধিকাংশ বই শুধুমাত্র নারী অধিকার আর সেক্স নিয়ে আপনারা কি সেক্স ফ্রী করতে চাচ্ছেন ?বা হোমো সেক্স প্রতিস্ঠিত করতে চাচ্ছেন ?
নাসতিক – নারে ভাই আমরা নারী অধিকার …………………।।
আস্তিক – ভাই মিডিল ইষ্ট এ অনেক মুসলমান লোক মারা গিয়েছে যাদের স্ত্রী বা কন্যারা বেচে আছে এদের অভিভাবক মারা গেছে এদের এখন কি হবে ?এই লোক গুলো যে মারা গেল এরা কোন স্ত্রী এর স্বামী , কারো কন্যার বাপ নারী অধিকার কি ক্ষুণ্ণ হইনি নাকি আরও অনেক লোক মারা গেলে তখন নারী অধিকার ক্ষুণ্ণ হবে ? – এদের নিয়ে কোন বই আপনারা লিখেছেন ?
নাসতিক – না মানে এখনও লেখা হইনি
আস্তিক- ভাই উদ্দেশ্য কি ?
৪র্থ
আস্তিক – ভাই এত বিজ্ঞানী , এত টাকা খরচ করে কেন প্রমাণ করতে চাইছেন যে সৃষ্টিকর্তা বলতে কিছু নেই ? এই টাকা গুলো গরীবদের দিলে একটা ভাল কাজে হত ?
নাসতিক – হুম …………।
৫ম
আস্তিক – ভাই আপনারাতো পুজিবাদীদের বিরোধিতা করেন ? এইটা আমরাও জানি পুজিবাদীরা সমস্যা ।কিন্তু ইসলামে যাকাত আছে যা সঠিক ভাবে দিলে কোন গরীব থাকবে না ইনশাল্লাহ।
নাসতিক – হ্যা ভাই কিন্তু যাকাত কি ?
আস্তিক – আপনাদের তো একটা নেতা আছে , সে যদি কিছু টাকা পায় বা ডোনার এর মাধ্যমে পায় , আপনারা কি সবাই এইটা ভাগ করে নেন?
নাসতিক – ঠিক ব্যাপারটা এমন না
আস্তিক – আরে ভাই হিস্ট্রি বলছে , নেতা যখন টাকা পেয়ে পেয়ে পুজিবাদি হয়ে যাবে তখন ? আপনি জানতেও পারবেন না , দল থেকে যাবে কর্মী থেকে যাবে মাথা পরিবর্তন হয়ে যাবে ।
নাসতিক – না ভাই আপনি যা বলছেন ব্যাপারটা এমন না
আস্তিক- ঠিক আছে ভাই কলা গাছ আপনারটা আপনার আমারটা আমার 😛
Einstein বলেছেন
Science without religion is lame, religion without science is blind
আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ (Proof of Allah’s Existence)
- নিঃসন্দেহ মহাকাশমন্ডল ও পৃথিবীর সৃষ্টির মধ্যে, আর রাত ও দিনের বিবর্তনে, আর জাহাজে — যা সাগরের মাঝে চলাচল করে যার দ্বারা মানুষের মুনাফা হয় তার মধ্যে, আর আল্লাহ্ আকাশ থেকে বৃষ্টির যা-কিছু পাঠান তাতে, তারপর তার দ্বারা মাটিকে তার মরণের পরে প্রাণসঞ্চার করেন, আর তাতে ছড়িয়ে দেন হরেক রকমের জীবজন্ত, আর আকাশ ও পৃথিবীর মাঝে নিয়ন্ত্রিত বাতাস ও মেঘের গতিবেগে বিশেষ নিদর্শন রয়েছে বিচার-বুদ্ধি থাকা লোকের জন্য।নিঃসন্দেহ মহাকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টিতে এবং রাত ও দিনের আবর্তনে বিশেষ নিদর্শন রয়েছে জ্ঞানবান লোকদের জন্য –৩:১৯০
- আর তিনিই সেইজন যিনি আকাশ থেকে নামান বৃষ্টি, তখন তার দ্বারা আমরা উদ্গত করি সব রকমের চারা গাছ, তারপর তা থেকে উদগম করি সবুজ গাছপালা, যা থেকে উদ্ভব করি থোকা থোকা শস্য, আর খেজুর গাছ থেকে — তার মাথি থেকে ঝুলন্ত কাঁদি, আর আঙ্গুরের ও জলপাইয়ের ও ডালিমের বাগান — এক রকমের ও সামস্যবিহীন। তোমরা তাকিয়ে দেখো তার ফলের দিকে যখন তা ফলবান হয় ও তার পেকে ওঠাতে। নিঃসন্দেহ এগুলোতে রয়েছে নিদর্শনাবলী তেমন লোকের জন্য যারা বিশ্বাস স্থাপন করে।৬:৯৯
- তিনিই সেইজন যিনি তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন রাত্রি যেন তোমরা তাতে বিশ্রাম করতে পারো, আর দেখবার জন্য দিন। নিঃসন্দেহ এ-সবে রয়েছে সঠিক নিদর্শনসমূহ সেই লোকদের জন্য যারা শোনে।১০:৬৭
- আর তিনিই সেইজন যিনি পৃথিবীকে বিস্তৃত করেছেন, আর তাতে স্থাপন করেছেন পর্বতমালা ও নদনদী। আর প্রত্যেক ফলের ক্ষেত্রে — তার মধ্যে তিনি সৃষ্টি করেছেন জোড়ায়-জোড়ায় দুটি-দুটি। তিনি রাত্রিকে দিয়ে দিনকে আবৃত করেন। নিঃসন্দেহ এতে সাক্ষাৎ নিদর্শন রয়েছে সেই লোকদের জন্য যারা চিন্তা করে।১৩:3
- আর পৃথিবীতে আছে পাশাপাশি মাঠ, আর আঙুরের বাগান ও শস্যক্ষেত্র ও খেজুরের গাছ — ভিড় ক’রে ও ভিড় না ক’রে — ওদের পানি দেওয়া হয় একই পানি। আর তাদের কতকটাকে কতকটার উপরে প্রাধান্য দিয়েছি আস্বাদনের ক্ষেত্রে। নিঃসন্দেহ এতে বিশিষ্ট নিদর্শন রয়েছে সেইসব লোকের জন্য যারা বুদ্ধি-বিবেচনা প্রয়োগ করে।১৩:৪
- আল্লাহ্ তিনিই যিনি মহাকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, আর আকাশ থেকে বর্ষণ করেন পানি, তারপর তার সাহায্যে তিনি উৎপাদন করেন তোমাদের জীবিকার জন্য ফলমূল, আর তোমাদের জন্য তিনি অধীন করেছেন জাহাজ যেন তাঁর বিধান অনুযায়ী তা সমুদ্রে চলাচল করে, আর তোমাদের জন্য তিনি বশীভূত করেছেন নদনদী।১৪:৩২
- আর তিনি তোমাদের অনুগত করেছেন সূর্য ও চন্দ্রকে যারা নিয়মানুগতভাবে চলমান, আর তিনি তোমাদের অধীন করেছেন রাত ও দিনকে। ১৪:৩৩
- আর তিনি তোমাদের প্রদান করেন তোমরা তাঁর কাছে যা প্রার্থনা কর তার সব-কিছু থেকেই। আর তোমরা যদি আল্লাহ্র অনুগ্রহ গণনা করতে যাও তোমরা তা গুণতে পারবে না। মানুষ আলবৎ বড়ই অন্যায়কারী, অত্যন্ত অকৃতজ্ঞ। ১৪:৩৪
- তিনি মহাকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন সত্যের সাথে। তারা যা অংশী দাঁড় করায় তিনি তার থেকে বহু ঊর্ধ্বে।
- তিনি মানুষ সৃষ্টি করেছেন শুক্রকীট থেকে, অথচ দেখো! সে একজন প্রকাশ্য বিতন্ডাকারী।আর গবাদি-পশু, তিনি তাদের সৃষ্টি করেছেন, তোমাদের জন্য তাদের মধ্যে রয়েছে গরম পোশাক, আর মূনাফা, আর তাদের মধ্যে থেকে তোমরা খাও।আর তারা তোমাদের বোঝা বয়ে নেয় তেমন দেশে যেখানে তোমরা পৌঁছুতে পারতে না নিজেদেরকে অত্যন্ত কষ্ট না দিয়ে। নিঃসন্দেহ তোমাদের প্রভু তো পরম স্নেহময়, অফুরন্ত ফলদাতা।আর ঘোড়া ও খচ্চর ও গাধা যেন তোমরা তাদের চড়তে পার, এবং শোভাদানের জন্য। আর তিনি সৃষ্টি করেন যা তোমরা জানো না।আর আল্লাহ্র উপরেই রয়েছে সরলপথ, আর তাদের কতক হচ্ছে বাঁকা। আর তিনি যদি ইচ্ছা করতেন তবে তিনি তোমাদের সকলকেই সৎপথে পরিচালিত করতে পারতেন।তিনিই সেইজন যিনি আকাশ থেকে তোমাদের জন্য পানি বর্ষান, তা থেকে হয় পানীয় জল আর তা থেকে হয় গাছগাছড়া যাতে তোমরা পশুচারণ কর।তিনি তোমাদের জন্য তার দ্বারা জন্মান শস্য ও জলপাই, আর খেজুর ও আঙুর, আর হরেক রকমের ফলফসল। নিঃসন্দেহ এতে অবশ্যই আছে নিদর্শন সেই লোকদের জন্য যারা চিন্তা করে।আর তিনি তোমাদের জন্য সেবারত করেছেন রাত ও দিনকে, আর সূর্য ও চন্দ্রকে। আর গ্রহনক্ষত্রও অধীন হয়েছে তাঁর বিধানে। নিঃসন্দেহ এতে নিশ্চয়ই নিদর্শন রয়েছে সেই লোকদের জন্য যারা জ্ঞানবুদ্ধি রাখে।আর যা-কিছু তিনি তোমাদের জন্য পৃথিবীতে সৃষ্টি করেছেন — বিচিত্র সে-সবের রঙ। নিঃসন্দেহ এতে আলবৎ নিদর্শন রয়েছে সেই লোকদের জন্য যারা মনোযোগ দেয়।আর তিনিই সেইজন যিনি সমুদ্রকে করেছেন বশীভূত যেন তা থেকে তোমরা খেতে পার টাটকা মাংস, আর তা থেকে বের করে আনতে পার অলংকার যা তোমরা পরো, আর তোমরা দেখতে পাও ওর বুক চিরে জাহাজ চলাচল করে যেন তোমরা তাঁর অনুগ্রহসামগ্রী সন্ধান করতে পার, আর যেন তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো।আর তিনি পৃথিবীতে স্থাপন করেছেন পাহাড়-পর্বত, পাছে তোমাদের নিয়ে তা কাত হয়ে যায়, আর নদ-নদী ও রাস্তাঘাট, যেন তোমরা সঠিক পথ লাভ কর।আর চিহ্নসমূহ। আর তারার সাহায্যেও তারা পথনির্দেশ পায়।যিনি সৃষ্টি করেন তিনি কি তবে তার মতো যে সৃষ্টি করে না? তবুও কি তোমরা মনোযোগ দেবে না? আর তোমরা যদি আল্লাহ্র অনুগ্রহ গণনা করতে যাও তোমরা তা গুণতে পারবে না। নিঃসন্দেহ আল্লাহ্ই তো পরিত্রাণকারী, অফুরন্ত ফলদাতা।আর আল্লাহ্কে ছেড়ে দিয়ে যাদের তারা ডাকে তারা কিছুই সৃষ্টি করে নি, আর তারা নিজেরাই তো সৃষ্ট, –১৬:৩-১৯
- আর আল্লাহ্ তোমাদের নির্গত করেছেন তোমাদের মায়েদের গর্ভ থেকে, তোমরা কিছুই জানতে না, আর তোমাদের জন্য তিনি দিয়েছেন শ্রবণশক্তি ও দৃষ্টিশক্তি ও অন্তঃকরণ, যেন তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো।১৬:৭৮
- তারা কি পাখিদের লক্ষ্য করে না — আকাশের শূন্যগর্ভে ভাসমান? আল্লাহ্ ছাড়া আর কেউ ওদের ধরে রাখে না। নিঃসন্দেহ এতে প্রকৃত নিদর্শন রয়েছে সেই লোকদের জন্য যারা বিশ্বাস করে। ১৬:৭৯
- ”যিনি তোমাদের জন্যে পৃথিবীটাকে করেছেন একটি বিছানা, আর তোমাদের জন্য এতে ছড়িয়ে দিয়েছেন পথসমূহ, আর তিনি আকাশ থেকে পাঠান পানি।’’ তারপর এর দ্বারা আমরা উৎপাদন করি জোড়ায় জোড়ায় বিভিন্ন ধরনের গাছপালা।তোমরা খাও আর তোমাদের পশুদের চরাও। নিঃসন্দেহ এই গুলোতে অবশ্যই নিদর্শন রয়েছে বিবেকবুদ্ধিসম্পন্নদের জন্য। ২০:৫৩,৫৪
- এ থেকে তোমাদের সৃষ্টি করেছি, আর এতেই তোমাদের ফিরিয়ে নেব, আর এ থেকেই আমরা তোমাদের বের করে আনব দ্বিতীয় দফায়। ২০:৫৫
- তিনি জীবন্তদের বের করে আনেন মৃতদের থেকে আর মৃতদের বের করে আনেন জীবন্তদের থেকে, আর পৃথিবীকে তিনি সঞ্জীবিত করেন তার মৃত্যুর পরে। আর এইভাবেই তোমাদের বের করে আনা হবে।আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে হচ্ছে যে তিনি তোমাদের সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে, তারপর দেখো! তোমরা হয়ে গেলে মানুষ — ছড়িয়ে রয়েছ।আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে হচ্ছে যে তিনি তোমাদের মধ্যে থেকে তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন যুগলদের, যেন তোমরা তাদের মধ্যে স্বস্তি পেতে পার, আর তিনি তোমাদের মধ্যে প্রেম ও করুণা সৃষ্টি করেছেন। নিঃসন্দেহ এতে তো নিদর্শনাবলী রয়েছে সেই লোকদের জন্য যারা চিন্তা করে।৩০:১৯
- আর তাঁর নিদর্শনগুলোর মধ্যে হচ্ছে যে আকাশ ও পৃথিবী অটুট রয়েছে তাঁরই আদেশে। তারপর তিনি যখন তোমাদের এক ডাক দিয়ে ডাকেন, মাটি থেকে, তখন তোমরা বেরিয়ে আসছ।আর যারা রয়েছে মহাকাশমন্ডলীতে ও পৃথিবীতে তারা তাঁরই। সবাই তাঁর প্রতি আজ্ঞাবহ।আর তিনিই সেইজন যিনি সৃষ্টির সূচনা করেছেন, তারপর তিনি তা পুনঃসৃষ্টি করেন, আর এটি তাঁর জন্য অতি সহজ। আর তাঁরই হচ্ছে সর্বোচ্চ আদর্শ মহাকাশমন্ডলীতে ও পৃথিবীতে, আর তিনিই হচ্ছেন মহাশক্তিশালী, পরমজ্ঞানী। ৩০:২৫-২৭
- আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে হচ্ছে মহাকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টি, আর তোমাদের ভাষা ও তোমাদের বর্ণের বৈচিত্র। নিঃসন্দেহ এতে তো নিদর্শনাবলী রয়েছে জ্ঞানী লোকদের জন্য।৩০:২২
- আর তিনিই সেইজন যিনি সৃষ্টির সূচনা করেছেন, তারপর তিনি তা পুনঃসৃষ্টি করেন, আর এটি তাঁর জন্য অতি সহজ। আর তাঁরই হচ্ছে সর্বোচ্চ আদর্শ মহাকাশমন্ডলীতে ও পৃথিবীতে, আর তিনিই হচ্ছেন মহাশক্তিশালী, পরমজ্ঞানী।৩০:২৬,২৭
- আর তাঁর নিদর্শনগুলোর মধ্যে হচ্ছে যে আকাশ ও পৃথিবী অটুট রয়েছে তাঁরই আদেশে। তারপর তিনি যখন তোমাদের এক ডাক দিয়ে ডাকেন, মাটি থেকে, তখন তোমরা বেরিয়ে আসছ।৩০:২৫,২৬
- আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে হচ্ছে যে তিনি তোমাদের মধ্যে থেকে তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন যুগলদের, যেন তোমরা তাদের মধ্যে স্বস্তি পেতে পার, আর তিনি তোমাদের মধ্যে প্রেম ও করুণা সৃষ্টি করেছেন। নিঃসন্দেহ এতে তো নিদর্শনাবলী রয়েছে সেই লোকদের জন্য যারা চিন্তা করে।আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে হচ্ছে মহাকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টি, আর তোমাদের ভাষা ও তোমাদের বর্ণের বৈচিত্র। নিঃসন্দেহ এতে তো নিদর্শনাবলী রয়েছে জ্ঞানী লোকদের জন্য। ৩০:২১,২২
- এটি কি তাদের জন্য পথনির্দেশ করে না — তাদের পূর্বে মানবগোষ্ঠীর মধ্যে কত যে আমরা ধ্বংস করেছি যাদের বাড়িঘরের মধ্যে তারা চলাফেরা করেছে? নিঃসন্দেহ এতে তো নিদর্শনাবলী রয়েছে। তবুও কি তারা শুনবে না ? ৩২: ২৬
- আল্লাহ্ আত্মাগুলো গ্রহণ করেন তাদের মৃত্যুর সময়ে, আর যারা মরে না তাদের ঘুমের মধ্যে, তারপর তিনি রেখে দেন তাদের ক্ষেত্রে যাদের উপরে মৃত্যু অবধারিত করেছেন, আর অন্যগুলো ফেরত পাঠান একটি নির্ধারিত কাল পর্যন্ত। নিঃসন্দেহ এতে তো নিদর্শনাবলী রয়েছে সেই লোকদের জন্য যারা চিন্তা করে।৩৯:৪২
- আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে হচ্ছে সমুদ্রে পাহাড়ের মতো জাহাজগুলো তিনি যদি ইচ্ছা করেন তবে তিনি বাতাসকে নিশ্চল করে দিতে পারেন, ফলে তারা তার পিঠে নিশ্চল হয়ে পড়ে। এতে তো অবশ্যই নিদর্শনাবলী রয়েছে প্রত্যেক অধ্যবসায়ী কৃতজ্ঞের জন্য।৪২:৩২,৩৩
- আর যেন যারা আমাদের নিদর্শনগুলো সন্বন্ধে তর্কবিতর্ক করে তারা জানতে পারে। তাদের জন্য কোনো আশ্রয়স্থল নেই। ৪২:৩৫
- যে আল্লাহ্র বাণীসমূহ তার কাছে পঠিত হতে শোনে, তারপর সে অহংকারের মধ্যে অটল থাকে যেন সে সে-সব শোনেই নি। সেজন্য তাকে সুসংবাদ দাও মর্মন্তুদ শাস্তির। আর যখন সে আমাদের বাণীগুলো থেকে কোনো কিছু জানতে পারে সে সে-সবকে তামাশা ব’লে গ্রহণ করে। এরাই — এদেরই জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি। ৪৫:৮,৯
- আর রাত ও দিনের বিবর্তনে, আর আল্লাহ্ আকাশ থেকে জীবনোপকরণের মধ্যের যা-কিছু পাঠান ও যার দ্বারা পৃথিবীকে সঞ্জীবিত করেন তার মৃত্যুর পরে, আর বায়ু প্রবাহের পরিবর্তনে নিদর্শনাবলী রয়েছে সেই লোকদের জন্য যারা জ্ঞান-বুদ্ধি রাখে। এইসব হচ্ছে আল্লাহ্র নির্দেশাবলী যা আমরা তোমার কাছে আবৃত্তি করছি যথাযথভাবে, সুতরাং আল্লাহ্ ও তাঁর নির্দেশাবলীর পরে কোন ধর্মোপদেশে তারা বিশ্বাস করবে? ৪৫:৫,৬
- তাদের সামনের দিকে রয়েছে জাহান্নাম, আর তারা যা অর্জন করেছে তা তাদেরকে কোনোভাবেই লাভবান করবে না, আল্লাহ্কে বাদ দিয়ে যাদের তারা অভিভাবকরূপে গ্রহণ করেছিল তারাও না, আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি। ৪৫:১০
- আর তিনি তোমাদের অধীন করে দিয়েছেন মহাকাশমন্ডলীতে যা-কিছু আছে আর যা-কিছু রয়েছে পৃথিবীতে, — এ সমস্ত তাঁর কাছ থেকে। নিঃসন্দেহ এতে তো নিদর্শনাবলী রয়েছে সেই লোকদের জন্য যারা চিন্তা করে। ৪৫:১৩
- আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে রয়েছে রাত ও দিন আর সূর্য ও চন্দ্র। তোমরা সূর্যের প্রতি সিজদা করো না আর চন্দ্রের প্রতিও নয়, বরং তোমরা সিজ্দা করো আল্লাহ্র প্রতি যিনি এগুলোকে সৃষ্টি করেছেন, যদি তোমরা তাঁকেই উপাসনা করতে চাও। ৪১:৩৭
- বলো — ”তোমরা কি ভেবে দেখেছ, আল্লাহ্ যদি কেড়ে নেন তোমাদের শ্রবণশক্তি ও তোমাদের দৃষ্টিশক্তি, আর মোহর মেরে দেন তোমাদের হৃদয়ের উপরে, তবে আল্লাহ্ ব্যতীত কে উপাস্য আছে যে তোমাদের ঐগুলো ফিরিয়ে দেবে?’’ দেখো, কিরূপে আমরা নির্দেশসমূহ নানাভাবে বর্ণনা করি, এতদসত্ত্বেও তারা ফিরে যায়! ৬:৪৬
- আর তিনিই সেইজন যিনি তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন তারকারাজি, যেন তোমরা তাদের সাহায্যে স্থলের ও সমুদ্রের অন্ধকারে পথ চলতে পারো। আমরা নিশ্চয়ই নিদর্শনসমূহ বিশদভাবে বিবৃত করেছি এমন লোকের জন্য যারা জ্ঞান রাখে। ৬:৯৭
- তিনিই তো সূর্যকে করেছেন তেজস্কর, আর চন্দ্রকে জ্যোতির্ময়, আর তার জন্য নির্ধারিত করেছেন অবস্থানসমূহ যেন তোমরা জানতে পারো বৎসরের গণনা ও হিসাব। আল্লাহ্ এ সৃষ্টি করেন নি সার্থকতা ছাড়া। তিনি নির্দেশাবলী বিশদ-ব্যাখ্যা করেন সেইসব লোকের জন্য যারা জ্ঞান রাখে। ১০:৫
- বলো — ”তাকিয়ে দেখ যা-কিছু আছে মহাকাশমন্ডলীতে ও পৃথিবীতে।’’ আর নিদর্শনসমূহ ও সতর্ককারীরা কোনো কাজে আসে না সেই সম্প্রদায়ের জন্য যারা বিশ্বাস করে না। ১০:১০১
- আর আল্লাহ্ তোমাদের জন্য নির্দেশসমূহ সুস্পষ্ট করে দিয়েছেন। আর আল্লাহ্ সর্বজ্ঞাতা, পরমজ্ঞানী। ২৪:১৮
- আর এইভাবে আমাদের নির্দেশাবলী আমরা ব্যাখ্যা করি যেন তারা ফিরে আসে।
আর তাদের কাছে পাঠ করো ওর বৃত্তান্ত যাকে আমরা আমাদের নির্দেশাবলী প্রদান করেছিলাম, কিন্তু সে সে-সব থেকে গুটিয়ে নেয়, সেজন্য শয়তান তার পিছু নেয়, কাজেই সে বিপথ-গামীদের অন্তর্ভুক্ত হয় । ৭:১৭৪,১৭৫
GOD
god বলতে আসলে খ্রিস্টানরা সৃষ্টিকর্তা বা ঈশ্বরকে বোঝায় ,কিন্তু কুরআন যখন ইংরেজিতে অনুবাদ করা হয়েছে তখন একই সব্দ ব্যবহার করা হয়েছে তাদের বোঝার জন্য , ইসলামে আসলে god বলতে কিছু নাই আছে আল্লাহ (allah)
god এর মানে কিছু স্কলার Group Of Developer বলেছে
Alien
আমরা মুসলমানরা জানি জিন জাতি আছে এবং জিন জাতি বিস্বাস করি কিন্তু আমরা Alien বিস্বাস করি না ।
কারন এই বিবৃতি Alien নিজেই বলছে মিথ্যা
A Lie N = একটি মিথ্যা
download as a pdf
download as a pdf for Mobile
এই পেজ কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে কিন্তু pdf গুলো পুরানো ভার্সন
নাস্তিকদের কিছু প্রশ্নের উত্তর ও যুক্তি দেওয়া আছে
https://adnanfaisal.wordpress.com/category/%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8/
বইঃ আমাদর মুসলিম পরিবারের ছলে-মেয়েরা কেন ইসলাম থেকে দূরে সরে যাচ্ছে
http://www.themessagecanada.com/english/wp-content/uploads/2013/07/Why-Muslims-Becoming-Nastik2.pdf